যুক্তরাষ্ট্র

৩১ ব্যক্তির প্রত্যেকের সম্পদের পরিমাণ ট্রেজারি বিভাগের নগদ অর্থের চেয়ে বেশি

ট্রেজারি বিভাগ
(ঘড়ির কাঁটা অনুসারে) বার্নার্ড আরনল্ট, ইলন মাস্ক, ওয়ারেন বাফেট, জেফ বেজোস, মাইকেল ডেল ও মার্ক জাকারবার্গ। ছবি: রয়টার্স ফাইল ফটো

যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগে নগদ অর্থের পরিমাণ বিপজ্জনক হারে কমেছে। বর্তমানে এই বিভাগের হাতে যে পরিমাণ নগদ অর্থ আছে তার চেয়ে বেশি সম্পদ আছে সেই দেশের শীর্ষ ৩১ ধনকুবেরের প্রত্যেকের।

গত সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, গত ২৫ মে ট্রেজারি বিভাগের হাতে নগদ অর্থ ছিল ৩৮ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। যা নগদ অর্থের সর্বনিম্ন পর্যায় হিসেবে নির্ধারিত ৩০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চলতি মাসের শুরুতে ট্রেজারি বিভাগের হাতে ছিল ২০০ বিলিয়ন ডলার।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার সূচক অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ৩১ ধনকুবেরের প্রত্যেকের কাছে দেশটির ফেডারেল সরকারের চেয়ে বেশি সম্পদ আছে।

যেমন, ফ্যাশন মুঘল ও বিলাসী পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এলভিএমএইচের চেয়ারম্যান বার্নার্ড আরনল্টের সম্পদের পরিমাণ ১৯৩ বিলিয়ন, টেসলার ইলন মাস্কের ১৮৫ বিলিয়ন ডলার ও অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের ১৪৪ বিলিয়ন ডলার।

এই তালিকায় আরও আছেন ডেল টেকনোলজির প্রধান নির্বাহী মাইকেল ডেল, বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেট ও ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।

এমনকি, স্বল্প পরিচিত বেশ কয়েকজন ধনকুবেরের হাতেও ট্রেজারি বিভাগের কাছে থাকা নগদ অর্থের চেয়ে বেশি পরিমাণ সম্পদ আছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, ট্রেজারি সচিব জ্যানেট ইয়েলেন সতর্ক করে বলেছেন, আগামী ৫ জুনের মধ্যে দেশটির ঋণসীমা যদি বাড়ানো না হয়, তবে নগদ অর্থের জাতীয় চাহিদা পুরোপুরি বা সময়মতো মেটানোর মতো তহবিল সরকারের হাতে থাকবে না।

প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ঋণসীমা নিয়ে অচলাবস্থা দূর করতে ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও হাউস স্পিকার রিপাবলিকান কেভিন ম্যাককার্থির মধ্যে সমঝোতা হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Sada Pathor Looting: Admin officials, law enforcers involved

Some government officials  including members of law enforcement agencies were involved in the rampant looting of stones from Bholaganj’s Sada Pathor area, found a probe committee of the Sylhet district administration.

6h ago