হোয়াইট হাউসের প্রথম নারী চিফ অব স্টাফ সুসি উইলস

পেনসিলভেনিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প ও সুসি। ফাইল ছবি: এএফপি
পেনসিলভেনিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প ও সুসি। ফাইল ছবি: এএফপি

যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য নির্বাচিত রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ হিসেবে বেছে নিয়েছেন এক নারীকে। ৬৭ বছর বয়সী সুসি উইলস প্রথম নারী হিসেবে এই পদে নিয়োগ পেলেন।

আজ শুক্রবার এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

গতকাল বৃহস্পতিবার সুসির নাম ঘোষণা করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম-সংক্রান্ত দুই ব্যবস্থাপকের একজন সুসি।

২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ট্রাম্প।

শপথ গ্রহণের আগেই ট্রাম্প প্রশাসন সাজানোর কাজ সারবেন। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদের জন্য পছন্দের ব্যক্তিদের বাছাই করার অংশ হিসেবে প্রথম তিনি সুসির নাম ঘোষণা করলেন।

হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দ্বাররক্ষক (গেটকিপার) হিসেবে কাজ করেন। এটি অত্যন্ত প্রভাবশালী একটি পদ। সুসি হোয়াইট হাউসের কর্মীদের পরিচালনা করবেন। প্রেসিডেন্টের বিভিন্ন কাজের সময়সূচি নির্ধারণ করবেন। সরকারের অন্যান্য বিভাগ ও আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করবেন তিনি।

এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেছেন, 'সুসি বলিষ্ঠ, স্মার্ট, উদ্ভাবনী ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তি। সর্বজনীনভাবে প্রশংসিত ও শ্রদ্ধাভাজন একজন মানুষ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে গৌরবান্বিত করবেন। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।'

হোয়াইট হাউসের প্রথন নারী চিফ অব স্টাফ সুসি উইলস। ছবি: এএফপি
হোয়াইট হাউসের প্রথন নারী চিফ অব স্টাফ সুসি উইলস। ছবি: এএফপি

চার সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, প্রশাসনের শীর্ষ পদগুলোতে কাকে কাকে নিয়োগ দেবেন, তা নিয়ে এখন ভাবছেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের আগের প্রশাসনের অনেকেই আছেন বিবেচনায়।

সুসি ফ্লোরিডাভিত্তিক রাজনৈতিক কৌশলবিদ। তিনি এবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্রিস লাসিভিটার সঙ্গে একত্রে ট্রাম্পের প্রচার কার্যক্রম-সংক্রান্ত ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

এবার ট্রাম্পের পক্ষে প্রচার কার্যক্রম চালিয়ে ক্রিস ও সুসি উভয়ে বাহবা পেয়েছেন। বলা হচ্ছে, ট্রাম্পের আগের প্রচারণার তুলনায় এবারের প্রচারণা ছিল অনেক বেশি শৃঙ্খলাপূর্ণ ও কার্যকর।

নির্বাচনে নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করে দেওয়া ভাষণে ট্রাম্প নিজেও এই দুজন ব্যবস্থাপককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

 

Comments

The Daily Star  | English
government decision to abolish DSA

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

11h ago