হোলি আর্টিজান হামলা মামলা নিষ্পত্তিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ নির্ধারণ

হোলি আর্টিজান হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি ও নিষ্পত্তি করবেন বিচারপতি শহিদুল করিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।
হাইকোর্ট
ফাইল ছবি

হোলি আর্টিজান হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি ও নিষ্পত্তি করবেন বিচারপতি শহিদুল করিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।

মামলার পেপার বুক ইতোমধ্যে প্রস্তুত হওয়ায় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি শহিদুল করিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চকে এ দায়িত্ব দেন।

পেপার বুকে মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ, বিচার কার্যক্রম, প্রমাণাদি, আদেশ, রায় এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথি থাকে। ডেথ রেফারেন্স বা আপিলের শুনানি ও নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টের পেপার বুক প্রয়োজন হয়।

ফৌজদারি কার্যবিধি (সিআরপিসি) অনুযায়ী, যদি নিম্ন আদালত মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়, তাহলে শাস্তি নিশ্চিত করতে হাইকোর্ট রায় পরীক্ষা করেন।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, হোলি আর্টিজান হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানির জন্য বিচারপতি শহীদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এখন তারিখ নির্ধারণ করবেন।

২০১৬ সালের ১ জুলাই ৫ সশস্ত্র জঙ্গি গুলশানের কূটনৈতিক এলাকায় হোলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে ২০ জনকে জিম্মি করে ও পরে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

তাদের মধ্যে ৩ জন বাংলাদেশি, ৭ জন জাপানি, ৯ জন ইতালীয় এবং ১ জন ভারতীয় নাগরিক।

পরে সেখানে সেনাবাহিনীর কমান্ডো দলের উদ্ধার অভিযান চলাকালে জঙ্গিদের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ২ পুলিশ কর্মকর্তা এবং ওই রেস্টুরেন্টের একজন শেফও নিহত হন। হামলায় আহত রেস্টুরেন্টের আরেক কর্মী পরে মারা যান।

এ ঘটনায় করা মামলায় ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার একটি আদালত হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ৭ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-জাহাঙ্গীর হোসেন, আসলাম হোসেন রাশ, হাদিসুর রহমান, রাকিবুল হাসান রিগান, মো. আবদুস সবুর খান, শরিফুল ইসলাম খালেদ ও মামুনুর রশিদ রিপন।

Comments

The Daily Star  | English

DMCH doctors threaten strike after assault on colleague

A doctor at Dhaka Medical College Hospital (DMCH) was allegedly assaulted yesterday after the death of a private university student there, with some of his peers accusing the physicians of neglecting their duty in his treatment

4h ago