হত্যা মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকির, সাবেক সচিব হেলালুদ্দীন ও মোস্তফা রিমান্ডে

জাকির হোসেন, হেলালুদ্দীন আহমদ ও মোস্তফা কামালউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, সাবেক ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব মোস্তফা কামালউদ্দিনকে পৃথক পৃথক হত্যা মামলায় রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত।

আজ শুক্রবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার পৃথক এ তিন আদেশ দেন।

আদালতে কর্মরত একজন উপপরিদর্শক দ্য ডেইলি স্টারকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর মধ্যে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনকে তিন দিনের, হেলালুদ্দীন আহমদকে চার দিনের ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব মোস্তফা কামালউদ্দিনকে তিন দিনের রিমান্ডে দেওয়া হয়েছে।

জাকির হোসেনকে গতকাল মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ২০ জুলাই মোহাম্মদপুর এলাকায় শামীম হাওলাদার (৩৮) নামে একজন নিহতের ঘটনায় করা মামলায় আদালতে হাজির করা হয়।

নিহতের চাচাতো ভাই জাকির হোসেন গত ১৮ অক্টোবর বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৬৮ জনকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় এ মামলা করেন।

সাবেক ইসি সচিব হেলালকে ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর পল্টনে বিএনপি কর্মী মকবুল নিহতের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। 

গত ৩০ সেপ্টেম্বর মাহফুজার রহমান নামে এক বিএনপিকর্মী পল্টন মডেল থানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৫৬ জনের বিরুদ্ধে এবং অজ্ঞাতনামা ৭০০ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।

সাবেক সচিব মোস্তফা কামালকে গত বছরের ২৮ অক্টোবর পল্টনে যুবদল নেতা শামীম মিয়াকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

শামীমের মৃত্যুর ঘটনায় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা ও বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৭০৪ জনের বিরুদ্ধে ১৪ সেপ্টেম্বর পল্টন মডেল থানায় মামলা করেন জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য আব্বাস আলী।

মোস্তফা ও হেলালকে গতকাল চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ তাদের দুটি পৃথক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে হাজির করে পুলিশ।

Comments

The Daily Star  | English

'Bangladesh applauds 20% US tariff as ‘good news’ for apparel industry

Bangladesh has welcomed the outcome of trade negotiations with Washington, securing a 20 percent tariff rate on its exports to the US under a sweeping new executive order issued by President Donald Trump.

1h ago