বিএসএফের গুলিতে নিহত স্কুলশিক্ষার্থীর মরদেহ এখনও পায়নি পরিবার

দিনাজপুর সদর উপজেলার দাইনুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশি স্কুলশিক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলাম নিহত হওয়ার প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এখনও পরিবার তার মরদেহ ফেরত পায়নি। 
মিনহাজুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুর সদর উপজেলার দাইনুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশি স্কুলশিক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলাম নিহত হওয়ার প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এখনও পরিবার তার মরদেহ ফেরত পায়নি। 

ছেলের মরদেহ ফেরত পেতে আজ শুক্রবার সকালে বিজিবির দাইনুর বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের কাছে লিখিতভাবে আবেদন করেছেন মিনহাজুলের বাবা জাহাঙ্গীর আলম।

নিহত মিনহাজুল (১৬) খানপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

পরিবার জানায়, গত বুধবার বিকেলে স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে মিনহাজুল দাইনুর সীমান্তের ৩১৫ নম্বর মেইন পিলারের কাছে গেলে গুলি চালায় বিএসএফ সদস্যরা। গুলিবিদ্ধ হয়ে মিনহাজুল মারা যায়। পরে তার মরদেহ ভারতে নিয়ে যায় বিএসএফ। বৃহস্পতিবার সকালে মিনহাজুলের পরিবার জানতে পারে, বাড়ি থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে উপজেলার কমলপুর ইউনিয়নের দাইনুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে তাদের ছেলে মারা গেছে। 

মরদেহ ফেরত আনার বিষয়ে চাইলে মুঠোফোনে ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীনে দাইনুর বিওপির নায়েক সুবেদার আক্তার হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আবেদন করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে। এসব বিষয়ে কিছু আইনি প্রক্রিয়া থাকে, কার্যক্রম চলছে। সেসব সম্পন্ন হলে পরে জানানো হবে।'

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago