‘নির্বাচন নিয়ে আমি সন্তুষ্ট’

‘সুপ্রিম কোর্ট চত্বরের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটলে পুলিশকে তো আসতেই হবে’

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এবার যে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি হলো, তার পরিপ্রেক্ষিতে সমিতির সভাপতি ও আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের নেতা অ্যাডভোকেট মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকিরের সঙ্গে কথা বলেছে দ্য ডেইলি স্টার

দ্য ডেইলি স্টার: সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন পরিচালনায় গঠিত উপ-কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছিল জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. মনসুরুল হক চৌধুরীকে। তিনি গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত মানুষ হিসেবেই পরিচিত। এমনকি তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেল থেকে ইতোপূর্বে নির্বাচনও করেছেন। রহস্যজনক কারণে তিনি আহ্বায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করলেন। কেন তাকে পদত্যাগ করতে হলো?

মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির: তিনি অজানা কারণে পদত্যাগ করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে আমরা বিস্তারিত বলেছি। দায়িত্ব পাওয়ার পর ১২ মার্চ তিনি আমাদেরকে ডেকেছিলেন মতবিনিময়ের জন্য। সেখানে প্রোজেক্টরের মাধ্যমে আমাদেরকে একটি ভিডিও দেখিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, ভোট গণনা করা হবে ইসিএম মেশিনের মাধ্যমে। তখন আমি প্রশ্ন তুলি, সুন্দরভাবে নির্বাচন সম্পাদনের জন্যই যদি আপনি এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে প্রার্থী বা ভোটারদেরও এই সম্পর্কে জানা থাকা দরকার ছিল। এই কাজটি আপনি কেন করলেন? তখন তিনি বারবার বলছিলেন, প্রজেক্টরে এটা আপনারা দেখেন। তখন বলেছি, মেশিন ব্যবহারের যদি সিদ্ধান্ত না হয়ে থাকে, তাহলে এটা আমরা দেখব কেন?

ডেইলি স্টার: অভিযোগ আছে, মনসুরুল হক চৌধুরীকে আপনারা 'বায়াসড' বলেছেন, তাকে অপমান-অসম্মান করেছেন।

মোমতাজ উদ্দিন: এই অভিযোগ কি মনসুরুল হক চৌধুরী করেছেন? তার কাছে জিজ্ঞাসা করেন। তিনি এমন অভিযোগ করলে জানাবেন। এমন কিছুই হয়নি।

ডেইলি স্টার: ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে এমন কী ঘটেছিল যে সেখানে পুলিশ ডাকতে হলো?

মোমতাজ উদ্দিন: এ যাবৎ যত নির্বাচন হয়েছে, বিশেষ করে গত ৭-৮টি নির্বাচনের আগে পুলিশ কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের চিঠি দেওয়া হয়। মনসুরুল হক চৌধুরী নির্বাচন উপ-কমিটির দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্ভবত ১১ মার্চ পুলিশকে চিঠি দেন নিরাপত্তার জন্য পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে। প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে এবং এলিট ফোর্সের জন্যও চিঠি দেওয়া হয়েছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে।

ডেইলি স্টার: সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে পুলিশকে ডাকতে হলো কেন এবং কার নির্দেশে পুলিশ আইনজীবী ও সাংবাদিকদের পিটিয়ে আহত করল?

মোমতাজ উদ্দিন: আগের ঘটনা একটু বলে নেই। বিধির আর্টিকেল ১৫/৫ অনুযায়ী, ব্যালট পেপার ছাপাবেন সাধারণ সম্পাদক। এরপর সেখানে নির্বাচন উপ-কমিটির আহ্বায়ক ও সাধারণ সম্পাদকের সই হবে। নির্বাচনের আগের রাতে কনফারেন্স রুমে ব্যালট পেপারে সই করছিলেন তারা, প্রায় ৮ হাজারের বেশি ব্যালট পেপার। তখন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল সেখানে উপস্থিত হয়ে কিছু সংখ্যক ব্যালট পেপার ছিনতাই করে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলেছে। এ নিয়ে রাতেই একটি মামলা হয়।

ডেইলি স্টার: বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে ওই সময়ে ব্যালট পেপারে সই ও সিল মেরে ভোট দিয়ে রাখা হচ্ছিল।

মোমতাজ উদ্দিন: না, না, এমন কিছুই হয়নি। সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল। পুরো সময়ের ভিডিও ফুটেজ আছে। আপনারা চাইলে আমি ফুটেজ পাঠিয়ে দেবো।

ডেইলি স্টার: নির্বাচন উপ-কমিটির আহ্বায়ক পদত্যাগ করলে পরবর্তী আহ্বায়ক নিযুক্তের জন্যে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি বলে অভিযোগ আছে।

মোমতাজ উদ্দিন: আর্টিকেল ১৫/৬ এ পরিষ্কার বলা আছে, কার্যনির্বাহী কমিটি এটা নির্ধারণ করবে। সর্বোচ্চ ৭ সদস্য নিয়ে নির্বাচন উপ-কমিটি করা হবে, যেখানে যেকোনো একজন সিনিয়র সদস্য হবেন আহ্বায়ক। ৭ জনের যে কমিটি আমরা করেছিলাম, সেখানে মনসুরুল হক চৌধুরী আহ্বায়ক ছিলেন এবং সেকেন্ডম্যান ছিলেন মো. মনিরুজ্জামান।

ডেইলি স্টার: আহ্বায়ক পদত্যাগ করার পর বাকিদের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র সদস্য আহ্বায়কের দায়িত্ব নেবেন, তাই তো?

মোমতাজ উদ্দিন: সবচেয়ে সিনিয়র হতে হবে, এমন কোনো নিয়ম নেই। সিনিয়র হলেই হবে। মনসুরুল হক চৌধুরী পদত্যাগ করার পর বাকি ৬ সদস্যের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র যিনি ছিলেন, তাকেই আহ্বায়ক করতে হবে, তার প্রয়োজন নেই।

ডেইলি স্টার: ৭ জনের কমিটি করা হয়েছে সর্বসম্মতিতে। সেক্ষেত্রে নতুন আহ্বায়ক নির্বাচনে কোনো আলোচনা বা বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মতামতের প্রয়োজন ছিল কি না?

মোমতাজ উদ্দিন: এটা নিয়ে কারো সঙ্গে আলোচনার কিছু নেই। কার্যনির্বাহী কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আর আলোচনা করার মতো সময়ও ছিল না। আমাদের এই কমিটির মেয়াদ ৩১ মার্চ পর্যন্ত। ১৬ মার্চ আমাদের শেষ কার্যদিবস ছিল। এরপর আদালত বন্ধ। কাজেই এর মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতেই হবে। নির্বাচনের তারিখ পেছানোর কোনো সুযোগ ছিল না, পেছালে বিধি লঙ্ঘন হবে।

আর সবাই মিলে আলোচনা করেই এই কমিটি বানানো হয়েছে। এখানে নতুন করে আলোচনার কিছু নেই। আমরা নিয়ম অনুযায়ীই সব কাজ সম্পন্ন করেছি।

আমি মনে করি, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। আপনারা এই নির্বাচনের সব ভিডিও ফুটেজ দেখেন। মাহবুব উদ্দিন খোকন হাতে লাঠি নিয়ে প্যান্ডেল ভাঙচুর করেছেন, এমনকি অডিটোরিয়ামে আবারও ব্যালট পেপার ছিনতাই করার জন্য তিনি নির্বাচনের দিন এগিয়ে গিয়েছিলেন।

ডেইলি স্টার: 'সমাজের দর্পণ'দের পুলিশ পেটাল কেন?

মোমতাজ উদ্দিন: সেদিন আইনজীবীদের ধাক্কাধাক্কির এক পর্যায়ে আমি নিজেও পড়ে গিয়েছিলাম। আইনজীবীদের ওপর পুলিশ হাত তুলেছে কি না, জানি না। কিন্তু সাংবাদিকদের ভিডিও ফুটেজটা আমি দেখেছি। যদি পুলিশ কারো গায়ে হাত তুলে থাকে, তাহলে এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিচয় দেওয়ার পরেও যদি এই কাজ কেউ করে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

ডেইলি স্টার: পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলো, বিএনপিপন্থী আইনজীবী ও সাংবাদিকদের পিটিয়ে বের করে দিয়ে নির্বাচন করা হলো।

মোমতাজ উদ্দিন: না, না, না, এটা হয়নি। ব্যালট পেপার ও ব্যালট বক্স যখন নির্বাচন কমিশনের হাতে চলে যাবে, এরপর ভোটাররা সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যাব। ভেতরে থাকার কোনো সুযোগই নেই। ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার কথা সকাল ১০টায়। ভেতরে গিয়ে তারা হই-হুল্লোড় শুরু করে দিয়েছিল। তারা নাশকতা করার জন্য এসেছিল।

ডেইলি স্টার: আপনি পুলিশ ডাকলেন নাশকতার কোন পর্যায়ে?

মোমতাজ উদ্দিন: পুলিশকে আগেই চিঠি দেওয়া ছিল। তারা যখন দেখল এখানে গণ্ডগোল হচ্ছে, তখন তারা এসেছে।

ডেইলি স্টার: শাহবাগ থানায় পুলিশের মামলার নথি অনুযায়ী, আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলসহ অনেকের সঙ্গে পুলিশ কথা বলেছে এবং আপনি ও সাধারণ সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল পুলিশকে ভেতরে ডেকেছেন এবং সহযোগিতা চেয়েছেন।

মোমতাজ উদ্দিন: নথির বিষয়টি আমি না দেখে বলতে পারব না। আর পুলিশকে আগেই চিঠি দেওয়া ছিল।

ডেইলি স্টার: আগের চিঠির কথা বলছি না। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা যখন ভোটগ্রহণ করতে দিচ্ছিলেন না, তখন পুলিশকে ডাকা হয়েছিল এবং আপনি ডেকেছিলেন।

মোমতাজ উদ্দিন: এটা তাহলে আমাকে দেখে বলতে হবে।

ডেইলি স্টার: এডিসি হারুনের সঙ্গে তো আপনার বাইরের গেটে কথাও হয়েছিল?

মোমতাজ উদ্দিন: এডিসি হারুন যখন আমাদের কোর্ট রিপোর্টারের কাছে এসেছিলেন, তখন তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে। লাইনে দাঁড়ানো ভোটারদের কাছে আমি যখন ভোট চাচ্ছি, তখন দেখা হয়েছে তার সঙ্গে।

ডেইলি স্টার: 'আপনারা আসেন, সহযোগিতা করেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সমস্যা করছে, তাকে গ্রেপ্তার করেন' এডিসি হারুনকে আপনি এ কথা বলেছিলেন?

মোমতাজ উদ্দিন: এমন কথা কাউকে বলেছি বলে আমার মনে পড়ে না। ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়ার সময় তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে।

ডেইলি স্টার: তখন তার সঙ্গে কী কথা হয়েছে?

মোমতাজ উদ্দিন: সাংবাদিকদের ওপর যখন আক্রমণ হয়েছে, তখন তারা এখানে এসেছিলেন। সেটা নিয়েই কথা হয়েছে।

ডেইলি স্টার: আপনার কাছে কী মনে হয়, সাংবাদিকদের ওপর পুলিশ আক্রমণ করল কেন?

মোমতাজ উদ্দিন: যখন আক্রমণটা হয়েছে, এটা আমি তখন পর্যন্ত দেখিনি।

ডেইলি স্টার: আপনি ভিডিও ফুটেজ তো দেখেছেন?

মোমতাজ উদ্দিন: সেটা পরে দেখেছি।

সাংবাদিকরা আমাকে জানলেন যে পুলিশ জাবেদকে মেরেছে। এটা আমার সেন্টিমেন্টে লেগেছে। কারণ, এনটিভির জাবেদকে আমি ব্যক্তিগতভাবেই চিনি। আমি অস্বীকার করেছি যে জাবেদকে মারেনি। পরের দিন জাবেদের সঙ্গে আমার দেখা হয়। তখন জানলাম, পুলিশ যাকে মেরেছে বলে শুনলাম, এই জাবেদ সেই জাবেদ না।

ডেইলি স্টার: সাংবাদিকরা সেখানকার সব ঘটনা দেখছিলেন এবং ভিডিও ধারণ করছিলেন বলেই সাংবাদিকদের মারা হয়েছে এবং পিটিয়ে বের করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

মোমতাজ উদ্দিন: হতে পারে।

ডেইলি স্টার: সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের একটি ঐতিহ্য ছিল। আমরা জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নার সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তিনি বলেছেন, আমাদের এ যাবৎকালের যত অর্জন, এই নির্বাচনে সবকিছু আমরা বিসর্জন দিলাম।

মোমতাজ উদ্দিন: জেড আই খান পান্না এই ব্যাখ্যা দিতে পারেন না। তিনি তো সেদিন ভোট দিতেই আসেননি। কোনো অর্জন যদি নষ্ট হয়ে থাকে, তাহলে তা হয়েছে যখন মাহবুব উদ্দিন খোকন ব্যালট পেপার ছিনতাই করতে গিয়েছে তখন।

ডেইলি স্টার: আপনাদের যে ঐতিহ্য ছিল এবং যে প্রক্রিয়ায় এবারের নির্বাচন হলো, তাতে কি আপনি নির্বাচিত হয়ে সন্তুষ্ট?

মোমতাজ উদ্দিন: হ্যাঁ, আমি সন্তুষ্ট। নির্বাচন তো হয়েছে। নির্বাচনকে তারা বাধাগ্রস্ত করেছে, নাশকতা করেছে। কিন্তু সাংবিধানিকভাবে নির্বাচন তো ৩১ মার্চের মধ্যে করতেই হবে। এর বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।

তারা নিশ্চিতভাবে জানত যে নির্বাচনে তারা হেরে যাবে। সারা দেশে বিএনপির যে রাজনীতি এবং এই নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য তারা এসব করেছে।

ডেইলি স্টার: অনেকেই বলছেন, সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে পুলিশ প্রবেশ করতে হলে প্রধান বিচারপতির অনুমতি প্রয়োজন হয়। প্রধান বিচারপতি বলছেন, তিনি সেদিন পুলিশ ডাকেননি। তাহলে পুলিশ ভেতরে গেল কার অনুমতিতে?

মোমতাজ উদ্দিন: এটা কি প্রধান বিচারপতি আপনাকে বলেছেন? প্রধান বিচারপতির কাছে কি আপনারা জানতে চেয়েছেন?

ডেইলি স্টার: ইচ্ছে করলেই তো আমরা প্রধান বিচারপতিকে গিয়ে প্রশ্ন করতে পারি না। সেটা তো আপনি খুব ভালো করেই জানেন।

মোমতাজ উদ্দিন: সেটা যদি না পারা যায়, তাহলে আপনারা বারবার কেন প্রধান বিচারপতির নাম ব্যবহার করছেন?

ডেইলি স্টার: নাম ব্যবহার করছি না। আপনার মতামত জানতে চাইছি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে, বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি তাদের জানিয়েছেন যে তিনি পুলিশ ডাকেননি। নিশ্চয়ই প্রধান বিচারপতি এসব খবর দেখেছেন। তিনি এমন কোনো বক্তব্য বা বিবৃতি দেননি যে এসব কথা তিনি বলেননি।

আপনার কাছে জানতে চাইছি, প্রধান বিচারপতির অনুমতি ছাড়া সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে পুলিশ ঢুকতে পারে কি না—এমন কোনো নিয়ম আছে কি না?

মোমতাজ উদ্দিন: যখন সুপ্রিম কোর্ট চত্বরের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটে, তখন পুলিশকে তো আসতেই হবে। প্রধান বিচারপতি এখানে অনুমতি দিয়েছেন কি না, এটা আমার জানা নেই। এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।

ইংরেজিতে প্রতিবেদনটি পড়তে ক্লিক করুন 'Happy with outcome of the polls'

Comments

The Daily Star  | English
Why university rankings should matter

Why university rankings should matter

While no ranking platform is entirely comprehensive or flawless, it is better to participate in reliable ones.

7h ago