সাত সচিবের দপ্তর বদল

আবারও ব্যাংক ঋণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে

প্রশাসনে বড় রদবদল এনেছে সরকার। সাতটি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও বোর্ডের সচিব পদধারীদের দপ্তর বদল করে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার এই প্রজ্ঞাপন দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নিয়োগ-১ শাখা।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে স্থানীয় সরকার সচিবকে ভূমি আপীল বোর্ডে বদলির বিষয়টি।

সরকারের যে কয়টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়, তার মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ অন্যতম। অন্যদিকে ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান পদটি সচিব মর্যাদার হলেও গুরুত্বের দিক থেকে তুলনামূলক পেছনের সারিতে রয়েছে।

গত জানুয়ারিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা চতুর্থবার সরকার গঠনের পর এটিই সচিব পদে সবচেয়ে বড় রদবদল।

দপ্তর বদল করা সচিবদের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মশিউর রহমানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে বদলি করা হয়েছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানকে স্থানীয় সরকার বিভাগে এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিমকে ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান (সচিব) করা হয়েছে।

ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান (সচিব) এ কে এম শামিমুল হক সিদ্দিকীকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সচিব) ড. মো. মুশফিকুর রহমানকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমানকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে পিপিপি কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সচিব) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরীকে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সচিবালয়ের নতুন সচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক ও সেতু বিভাগের সচিব মনজুর হোসেনকে সিনিয়র সচিব করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতির পর তাকে আগের কর্মস্থলেই (সেতু বিভাগ) পদায়ন করে প্রজ্ঞাপন দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মনজুর হোসেনের এ পদোন্নতির আদেশ আগামী ১২ জুন থেকে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Cops gathering info on polls candidates

Based on the findings, law enforcers will assess security needs in each constituency and identify candidates who may pose risks.

13h ago