হোলি আর্টিজান হামলার ৮ বছর: নিহতদের প্রতি বিদেশি কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা

ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

২০১৬ সালের ১ জুলাই হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও ইতালির রাষ্ট্রদূতরা।

গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার অষ্টম বার্ষিকী আজ (১ জুলাই)। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ এ সন্ত্রাসী হামলায় ২২ জন নিহত হয়েছেন।

ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো, বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এবং জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরিসহ অন্য কূটনীতিকরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

হামলায় নিহতদের প্রতি তারা কূটনৈতিক পুলিশ সদর দপ্তরেও শ্রদ্ধা জানান। সেখানে শ্রদ্ধা জানান ডিএমপি কমিশনারও।

ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

ইতালি সরকারের প্রতিনিধি পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা মন্ত্রণালয়ের ইতালিয়ান সিটিজেন অ্যাব্রোড'র ডিরেক্টর জেনারেল লুইজি ভিগনালি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে এবং ভবিষ্যতে হামলা রোধে দৃঢ় প্রতিশ্রুতির জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে।

ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

নিহতদের স্বজন এবং ঢাকায় প্রবাসী কমিউনিটির নিহতদের বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন।

হতাহতদের বেশিরভাগই গুলশান-বারিধারার আশপাশের কূটনৈতিক কোয়ার্টারে বসবাসকারী বা সফররত বিদেশি।

ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

২০১৬ সালে হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার পর থেকে বাংলাদেশে সহিংস চরমপন্থার হুমকি 'উল্লেখযোগ্যভাবে কমে' এসেছে। সহিংস চরমপন্থা প্রতিরোধে (পিভিই) সরকারের গৃহিত 'সমগ্র সমাজ' পদ্ধতির কারণে এ উন্নতি সম্ভব হয়েছে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত সহিংস চরমপন্থা প্রতিরোধে বাংলাদেশের অর্জন, বিশেষ করে কমিউনিটিভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেন।

ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

গত মাসে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা থেকে বাংলাদেশ শিক্ষা নিয়েছে এবং তা যথাযথভাবে কাজে পরিণত করেছে।

Comments