Skip to main content
T
বুধবার, ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২৩
The Daily Star Bangla
আজকের সংবাদ English
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • স্বাস্থ্য
  • খেলা
  • বাণিজ্য
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • প্রযুক্তি
  • প্রবাসে
  • E-paper
  • English
English T
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • স্বাস্থ্য
  • খেলা
  • বাণিজ্য
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • প্রযুক্তি
  • প্রবাসে

  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
রাজনীতি

আ. লীগ ক্ষমতায় আসার আগে দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র ছিল না: প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে প্রকৃত গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক অধিকার এ দেশের মানুষের ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
স্টার অনলাইন রিপোর্ট
Sat Nov ১৯, ২০২২ ১১:২৬ পূর্বাহ্ন সর্বশেষ আপডেট: Sat Nov ১৯, ২০২২ ০১:০৫ অপরাহ্ন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে প্রকৃত গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক অধিকার এ দেশের মানুষের ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শনিবার সকালে গণভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

সর্বশেষ খবর দ্য ডেইলি স্টার বাংলার গুগল নিউজ চ্যানেলে।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দাহিলানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকে আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করি। নির্বাচনে যতটুকু স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে, সেটা কিন্তু আমাদের আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল। বিএনপি যখন জামায়াতকে নিয়ে সরকার গঠন করে, তার পর থেকে দেশে হত্যা, খুন, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং— এমন কোনো অপকর্ম নেই, যা তারা করেনি। ২০০১ এর নির্বাচন অথবা মাগুরা, ঢাকা-১০ এর উপনির্বাচনের কথা যদি কেউ স্মরণ করে, তাহলে বিএনপির আমলে নির্বাচনের নামে কী হতো, সেটা ওইটুকুই যথেষ্ট, যদি দেখেন। কথাই ছিল ১০টা হুন্ডা, ২০টা গুন্ডা, নির্বাচন ঠাণ্ডা। ভোটের বাকশে সিল মারা থেকে শুরু করে নানা অপকর্ম হতো। তার জন্য আমরা স্বচ্ছ ভোটার বাকশো, ছবিসহ ভোটার তালিকা; কারণ ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে তালিকা করেছিল ২০০৬-এ নির্বাচন করতে বিএনপি। অবশ্য তাদের মুখে এখন খুব গণতন্ত্রের কথা শোনা যায়। তারা নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছে।'

'বাংলাদেশে ২০০৮ এর নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর একটানা ২০২২ পর্যন্ত এ দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আজকে বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে। না হলে এত উন্নতি হতো না। আমরা খাদ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই যথেষ্ট সাফল্য আনতে পেরেছি। আমাদের সময় সব দলই কিন্তু তাদের দল করার সুযোগ পাচ্ছে। সে ব্যবস্থাটা আমরা দিয়েছি', বলেন তিনি।

দেশের মানুষের কল্যাণ আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, 'হঠাৎ করে কেউ কেউ পারদর্শী হয়েছে, রিজার্ভ নিয়ে অনেক কথা শোনা যাচ্ছে। করোনাকালে আমাদের আমদানি হয়নি, কেউ বিদেশে যেতে পারেনি, কোনো রকম খরচ ছিল না। সবচেয়ে বড় কথা প্রবাসে যারা... যেহেতু কেউ বিদেশে যেতে পারেনি, হুন্ডি ব্যবসাও ছিল না, একেবারে সরকারিভাবে সব টাকা এসেছে, যার ফলে আমাদের ভালো ফান্ড আসে। যেখানে বিএনপির আমলে '৯১ থেকে '৯৬ পর্যন্ত বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন রিজার্ভ রেখে গিয়েছিল মাত্র ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ইউএস ডলার। যেটা ৩ মাসের খাবার আমদানি করারও পয়সা হতো না। সেই অবস্থায় আমি সরকারে আসি। তখন আমরা কিছু উদ্যোগ নেই। তখন থেকে রিজার্ভ আমরা বাড়াতে শুরু করি। সেই থেকে রিজার্ভ আমরা বাড়িয়েছি। ২০০৮ এ যখন আসি, তখনো ৫ বিলিয়নের বেশি ছিল না। সেই ৫ থেকে ৪৮ বিলিয়নে তুলতে আমরা সক্ষম হয়েছিলাম। তা ছাড়া আমাদের যে লোন, বাংলাদেশ কোনো দিন ডিফল্টার হয়নি। আমরা সময়মতো লোন পরিশোধ করি।'

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের যখন ৪৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার রিজার্ভ ছিল আমরা তখন সিদ্ধান্ত নেই বিমান কেনা, পায়রা বন্দরের ড্রেজিং; এগুলো আমরা রিজার্ভের টাকা দিয়ে করেছি। সেটা কিন্তু এমনি এমনি দেইনি। এগুলোকে কোম্পানি করেছি, সেই কোম্পানিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা সোনালী ব্যাংকে দিয়েছি—আমরা লোন দিয়েছি ২ শতাংশ সুদে। তারা লোন নিয়ে সেই লোন পরিশোধ করছে। আমি যদি বাইরের এক্সিম ব্যাংক থেকে নিতাম তাহলে সব মিলিয়ে প্রায় ৫ শতাংশ সুদ পরিশোধ করতে হতো ডলারে। আমরা ঘরের টাকা ঘরেই রাখলাম। এটা করার সময় আমরা সব বেশি যেটা নজর দিয়েছি; আমাদের ৩ মাসের আমদানির খরচ হাতে রেখেই যেন আমরা সব কাজগুলো করি। আমরা সেটাই করেছি। রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা প্রণোদনা প্যাকেজ দিয়েছি, সেখানেও একটা ফান্ড আমরা দিয়েছি। কিছু ফান্ড আমরা আলাদা করে রেখে দিয়েছি যাতে আপদকালে লাগে।

আজকে যখন প্রশ্ন ওঠে রিজার্ভ কোথায় গেল, জ্বালানি তেল আমাদের কিনতে হয়েছে। এলএনজি ৬ ডলারে কিনতে পারতাম সেটা এখন ৬২ ডলার। জ্বালানি তেল প্রত্যেকটার দাম বেড়েছে। ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে। গম, ডাল, ভুট্টা সব আমরা কিন্তু ক্রয় করেছি। আমাদের মানুষ যাতে কষ্ট না পায় সে কারণে আমাদের আনতে হয়েছে। করোনার টিকা কেনার পাশাপাশি স্পেশাল প্লেন পাঠিয়ে নিয়ে এসেছি। সিরিঞ্জ থেকে শুরু করে সবই কিনতে হয়েছে। বাংলাদেশে শত শত রাস্তা হচ্ছে। একদিনে শত সেতু উদ্বোধন...বিএনপি তো ক্ষমতায় ছিল, কোনোদিন তারা করতে পেরেছে? কিন্তু আওয়ামী লীগ সেটা করতে পেরেছে। পদ্মা সেতুর মতো সেতু আমরা নিজেদের অর্থায়নে করেছি। রেল-বিমান, নদী ড্রেজিং, খাদ্য কেনা। করোনার টিকার যখন গবেষণা চলছে তখনই আমি টাকা দিয়ে বুক করেছি। ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা দিয়েছি, যেটা আগে আসবে সেটা যেন নিতে পারি। আমরা বিনা পয়সায় সবাইকে টিকা দিতে সক্ষম হয়েছি। বেশি পয়সায় কিনেছি, কিন্তু বিনা পয়সায় দিয়েছি, বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য যাতে যথাযথ চলে, সেজন্য আমরা প্রণোদনা প্যাকেজ দিয়েছি। সেখানেও আমরা ভর্তুকি দিয়েছি। আমাদের কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য যাতে থেমে না যায়। কোনো ইন্ডাস্ট্রি যাতে বন্ধ না হয়। তা ছাড়া নগদ টাকা, ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছানো; করোনার সময় এমন অবস্থা অনেকে তো ভিক্ষাও চাইতে পারে না, মানুষের কাছে হাতও পাততে পারে না। গোপনে ফোন করেছে, তাদের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আমরা সেই ব্যবস্থা করেছি। 

তিনি বলেন, করোনার চিকিৎসার জন্য প্রায় ১৫ হাজার অতিরিক্ত বেড আমাদের সৃষ্টি করতে হয়েছে। অক্সিজেন সিলিন্ডার, ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা... সব কিছু কিন্তু বিনামূল্যে। পাশাপাশি প্রাইভেট হাসপাতাল ভাড়া নেওয়া, একেকটা হাসপাতাল ভাড়া নিতে এমনো হয়েছে দিনে ২ থেকে ৪ কোটি টাকা ভাড়া দিতে হয়েছে। তারপরও সেটা করেছি মানুষের জন্য। যখন করোনা একটু কমে গেছে, এই অতিমারির সময় আমাদের যে আমদানি বন্ধ ছিল; বিশেষ ক্যাপিটাল মেশিনারিজ, কাঁচামাল কিনতে হয়েছে। সেখানে আমাদের টাকা খরচ হয়েছে এবং টাকা খরচ করতে হবে। এখনো আমাদের ৫ মাসের ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ আছে, আমার ৩ মাস রাখলেই কিন্তু যথেষ্ট। এর বেশি রিজার্ভ লাগে না। খাদ্য উৎপাদনে আমরা প্রণোদনা দিচ্ছি। ৯০ টাকার সার মাত্র ১৬ টাকায় কৃষকের হাতে দিয়ে দিচ্ছি। কৃষককে আমরা আলাদা প্রণোদনা দিয়েছি। শ্রমিকের টাকা যাতে সরাসরি তাদের হাতে যায়, সেই ব্যবস্থা করে দিয়েছি। কোভিড মোকাবিলার সব প্রস্তুতি আমরা নিয়েছি নিজস্ব অর্থায়নে।

নিজেদের টাকায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি যেহেতু আমাদের হাতে অতিরিক্ত টাকা, আমরা যদি করি তাহলে নিজেদের ঘরের টাকা ঘরেই থেকে যায়। যারা বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন নিয়েছে, চিকিৎসা নিয়েছে, তারা যদি প্রশ্ন ওঠায় যে টাকা গেল কোথায়! আর বিশ্বব্যাপী এখন অর্থনৈতিক মন্দা যাচ্ছে। করোনা থেকে যখন কেবল উত্তরণ হচ্ছে, তখনই এলো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং নিষেধাজ্ঞা। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়েছে। পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। ৮০০ ডলারে যে জাহাজ ভাড়া পাওয়া যেত, সেটা ৩ হাজার ৬০০ ডলারে নিতে হয়। সেখানেও অনেক টাকা আমাদের খরচ করতে হচ্ছে। সেখানেও আমরা কখনো থেমে যাইনি। আমার দেশের মানুষের যেন কষ্ট না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা প্রত্যেকটা ব্যবস্থা নিচ্ছি, বলেন শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, যারা এসব কথা বলে, তাদের আমি এটাই বলবো, এই যে হাজার হাজার মানুষের চিকিৎসা আমরা বিনা পয়সা করেছি, সেখানে টাকা খরচ হয়নি? যারা চিকিৎসা দেবে তাদের পরিবার থেকে আলাদা করে হোটেল ভাড়া করে আলাদা করে রাখা হয়েছে। নার্স, ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, প্রতিদিন তাদের বিশেষ ভাতা দেওয়া হয়েছে। তারা যাতে অসুস্থ হয়ে না যায়, পিপিই কিনতে হয়েছে। সব আমরা নিজেদের টাকায় দিয়েছি। প্রত্যেকটা টাকা খরচ করেছি মানুষের জন্য।

পানির মতো আমরা টাকা খরচ করেছি। এখানে কখন কোন নিয়ম মেনে কী করতে হবে, অত দেখার আমাদের সময় নেই। এটা ইমার্জেন্সি। আমাদের ওষুধ কিনতে হবে, আমি সোজা বিমান পাঠিয়ে দিয়েছি। আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ১ কোটি সিরিঞ্জ তৈরি করতে পারে। আমার আরও বেশি দরকার, সঙ্গে সঙ্গে বিমান পাঠিয়ে দিয়েছি। এই খরচগুলোর দিকে কারো কি নজর আছে? পত্র-পত্রিকা, এতগুলো মিডিয়া সবাই একই কথা বলে বেড়ায়। তারা কি খুঁজে দেখেছে কী কী খরচ আমরা করেছি? কীভাবে করেছি? ওই দুর্নীতি দুর্নীতি, এটা-সেটা, টাকা গেল কোথায়? টাকা তো সব মানুষের জন্য খরচ হয়েছে। আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করার জন্য সরকারে আসেনি। দুর্নীতি তো তারেক জিয়া, খালেদা জিয়া, কোকো করে গেছে। এটা আমাদের কথা না, এটা আমেরিকা বলে গেছে। আমেরিকা থেকে লোক এসে তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে যে, সে অর্থ পাচার করেছে। অর্থ পাচার মামলায় তারেক জিয়ার ৭ বছর শাস্তি হয়েছে এবং ২০ কোটি টাকা জরিমানা। এতিমের জন্য টাকা এসেছে, খালেদা জিয়া একটি টাকাও খরচ করেনি। এতিমের টাকা আত্মসাৎ করার জন্য খালেদা জিয়ার শাস্তি। কোকো তো মারাই গেল। কিন্তু তার টাকা তো আমরা ফেরত আনতে পেরেছি। তারেক, খালেদা জিয়া, কোকোর পাচার করা টাকার কিছু অংশ আমরা ফেরত আনতে পেরেছি। যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, আজকে তাদের মুখ থেকে প্রশ্ন আসে— বলেন তিনি।

আজকে সড়ক যোগাযোগে ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মাটি অত্যন্ত নরম, দোআঁশ মাটি। এখানে রাস্তা-ঘাট করতে গেলে অনেক খরচ বেশি হয়। ওই মাটিকে শক্ত করে তারপর করতে হয়। অন্য দেশের সঙ্গে আমরা তুলনা করতে পারি যে, ওই দেশে এত টাকা লাগে, এ দেশে বেশি লাগে। যাদের এ দেশের সঙ্গে সম্পর্ক নেই, যারা এ দেশের মাটি চেনে না, এ দেশের মাটি-নদীনালার চরিত্র বোঝে না, তারাই এ প্রশ্ন করবে। এখানে একটা কাজ করতে গেলে অনেক বেশি খরচ লাগে। এখানে নরম মাটি, কাজে এখানে কাজ করতে গেলে খরচ বেশি হবেই। তারপরও কেউ কেউ বলে বেড়াচ্ছেন, সব কিছুতে সমালোচনা, ডিজিটাল বাংলাদেশ করবো যখন ঘোষণা দিয়েছিলাম, তখন হাসাহাসি। আজকে তো ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে বলেই তো সোশ্যাল মিডিয়ায় ইচ্ছামতো বলতেও পারছে আর বক্তৃতাও দিতে পারছে। বাংলাদেশে একটা সরকারি টেলিভিশন আর একটা রেডিও ছিল। আওয়ামী লীগের আমলে প্রচুর টেলিভিশন আর রেডিও করে দিয়েছি। প্রত্যেকটায় হট টক, কথা-বার্তা-অমুক-সমুক সবই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। আমি এত জায়গা করে দিয়েছি বলেই তো বলতে পারছে! নইলে তো আর কথা বলতে পারতো না। সারা দিন কথা-টথা বলে বলবে বাক-স্বাধীনতা নাই। এই যে এতগুলো টেলিভিশনে টক টক কথা বলে, কথাগুলো এলো কোত্থেকে?

সম্পর্কিত বিষয়:
শেখ হাসিনাপ্রধানমন্ত্রীআওয়ামী লীগগণতন্ত্রক্ষমতাবিএনপিজামায়াত
Apple Google
Click to comment

Comments

Comments Policy

সম্পর্কিত খবর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগামী নির্বাচন সহজ হবে না, সংসদ নেতা দল গোছাতে বলেছেন এমপিদের’

২ দিন আগে | রাজনীতি

কত ভর্তুকি দেওয়া যায়, কেন দেবো: প্রধানমন্ত্রী

১ মাস আগে | রাজনীতি

মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে ‘জামায়াত-শিবিরের’ সংঘর্ষ 

১ মাস আগে | রাজনীতি

সরকার মানবাধিকারকে লাইফ সাপোর্টে পাঠিয়েছে: গণঅধিকার পরিষদ

২ দিন আগে | রাজনীতি

হিরো আলমের নাম না নিয়ে কাদের বললেন, ‘অহেতুক বিতর্কে যেতে চাই না’

The Daily Star  | English

Locally Developed PCR Test KIT: Cheaper, more accurate in detecting Covid

A team of local researchers have developed a low-cost RT-PCR kit that they say is capable of detecting coronavirus infection in the human body more accurately and even before any symptoms arise.

5m ago

Accused in DSA Case: Teen spends 8 months in solitary confinement

25m ago
The Daily Star
সাহসিকতা • সততা • সাংবাদিকতা
  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
© 2023 thedailystar.net | Powered by: RSI LAB
Copyright: Any unauthorized use or reproduction of The Daily Star content for commercial purposes is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.