নিজেকে কোটিপতি ভাবার দিন আজ

মিলিয়নিয়ার, বি অ্যা মিলিয়নিয়ার ডে, বিচিত্র, বিচিত্র দিবস, কোটিপতি,
প্রতীকী ছবি, রয়টার্স

একসময় মিলিয়নিয়ার শব্দের প্রচলন ছিল না। ১৭ শতকের কিছু সময় পর্যন্ত মিলিয়নিয়রের অস্তিত্ব ছিল না। ডে'জ অব্য দ্য ইয়ারের তথ্য অনুযায়ী, ১৭১৯ সালে জন ল মিসিসিপি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর দারুণ সফলতা পান। আর তিনি প্রথম ব্যক্তি হয়েছিলেন যাকে মিলিয়নিয়ার হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছিল।

জন ল'র এক মিলিয়ন ফ্রাঙ্কেরও বেশি অর্থ ছিল এবং তিনিই মিলিয়নিয়ার হিসেবে পরিচিত পাওয়া প্রথম ব্যক্তি ছিলেন। পরবর্তী কয়েক বছর 'মিলিয়নিয়ার' শব্দটি ধনী ও বিলাসবহুল ব্র্যান্ডগুলোকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছিল।

আপনি কি জানেন আজ ২০ মে 'ন্যাশনাল বি অ্যা মিলিয়নিয়ার ডে'? যাকে সহজ করে বাংলায় বলতে পারি 'কোটিপতি হওয়ার দিন'। দিনটি যুক্তরাষ্ট্রে উদযাপন করা হয়। কিন্তু, চাইলে আমরাও উদযাপন করতে পারি। যদিও কোটিপতি হওয়া খুব সহজ ব্যাপার নয়। তবুও একটি দিনের জন্য নিজেকে কোটিপতি ভাবা যেতেই পারে।

মিলিয়নিয়ার বা কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন আমরা সবাই দেখি। তাই আজ এমন কিছু করুন যেন মনে হয় আপনি কোটিপতি হওয়ার যে স্বপ্ন দেখেন আজ থেকে সেই স্বপ্নের পথে হাঁটা শুরু করেছেন।

যেহেতু আমাদের স্বপ্ন থাকে ধনী বা কোটিপতি হওয়া। আর কোটিপতি হতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কীভাবে নিজের অর্থের সঠিক ব্যবহার করতে হবে তা জানা। আবার অনেকে মনে করি কোটিপত হওয়ার জন্য ভাগ্যের সহায়তা প্রয়োজন। কিন্তু, ভুলে গেলে চলবে না, চেষ্টা না করলে ভাগ্য কখনো সহায়তা করে না।

আপনি যদি ধনী হতে চান তাহলে আজ কিছু বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। যেমন- যদি অকারণে খরচের অভ্যাস থাকে। তাহলে সেখান থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। যদি অপ্রয়োজনীয় ব্যয় চিহ্নিত করে সেগুলো বাদ দিতে পারেন তাহলে সঞ্চয় করতে পারবেন। আর ধনী হতে সঞ্চয় হলো প্রথম ধাপ। আজ থেকে প্রতি মাসে একটি বাজেট তৈরির সিদ্ধান্ত নিন। এটি হলো কোটিপতিদের নিয়মিত অভ্যাস। বাজেট করতে পারলে ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। প্রয়োজনে আরও মিতব্যয়ী জীবনযাপন শুরু করুন। আপনি যদি কিছু ত্যাগ স্বীকার করতে6 পারেন তাহলে অবশ্যই ধীরে ধীরে এর ফল পাবেন।

Comments

The Daily Star  | English

Panic grips NBR officials

The relief that followed the end of a disruptive strike by tax officials at the National Board of Revenue has quickly given way to anxiety and regret, as the government started a clampdown on those involved.

13h ago