বিপিএলে দল পাননি শাহরিয়ার নাফীস

Shahriar Nafees
ফাইল ছবি: একুশ তাপাদার

স্থানীয় খেলোয়াড়দের মধ্যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম সেঞ্চুরিয়ান তিনি। বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের নেতৃত্বও দিয়েছিলেন। সেই শাহরিয়ার নাফীস দল পাননি বিপিএলের ষষ্ঠ আসরে। তার সঙ্গে দল পাননি আব্দুর রাজ্জাকের মতো স্পিনারও। এমনকি তরুণ লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেন লিখনেও কেউ আগ্রহ দেখায়নি।

রোববার এক জাঁকজমক পূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শেষ হয়ে গেল বপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট। তাতে দল পেয়েছেন নামীদামী প্রায় সব খেলোয়াড়। তবে ভাগ্যের শিকে খোলেনি নাফিসের। গত আসরে রংপুর রাইডার্সে খেলেছিলেন তিনি। তবে খুব একটা সুবিধা করে উঠতে না পারায় এবার কেউ দলে টানেনি। একই দলের আরেক খেলোয়াড় আব্দুর রাজ্জাকও গত আসরে তেমন কিছু করতে না পারায় এবার দল বঞ্চিত হন।

নাফীস ও রাজ্জাকের মতো গত আসরে রংপুরেই খেলেছিলেন জুবায়ের। তিনিও অবিক্রিতই থাকলেন। দল পাননি ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফোয়ারা ছুটানো তুষার ইমরানও। এছাড়াও দল পাননি তানবির হায়দার খান, নাজমুল হোসেন মিলন, আসিফ আহমেদ রাতুল, ইরফান শুক্কুর, সাকলাইন সজীব, মুক্তার আলি, ধীমান ঘোষ, ইলিয়াস সানীর মতো নিয়মিত বিপিএলে খেলা ক্রিকেটাররাও।

তবে বিস্ময়করভাবে বিপিএলে সুযোগ মিলেছে মার্শাল আইয়ুবের। শেষ তিন আসরে বিপিএলে দল পাননি এ খেলোয়াড়। ২০১৩ সালে শেষবার খেলেছিলেন চিটাগং কিংসের হয়ে।  দল পেয়েছেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার অলোক কাপালীও। গত আসরের ড্রাফটে দল না পাওয়া জুনায়েদ সিদ্দিকিকে টেনেছে খুলনা টাইটান্স। ইনজুরি থেকে ফেরা আলাউদ্দিন বাবুও দল পেয়েছেন।

Comments

The Daily Star  | English

Chief adviser holds high-level meeting to review law and order

The chiefs of three services and several advisers were in attendance, among others

20m ago