জিম্বাবুয়েকে এবার কেবল স্পিন দিয়েই ঘায়েল নয়

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্পিনাররাই থাকেন মূল চালিকাশক্তি। পেসারদের ভূমিকা থাকে একাদশে জায়গা পূরণের। মূল শক্তি স্পিন থাকলেও এবার আর একঘেয়ে আক্রমণ দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে চাইছে না বাংলাদেশ। নির্বাচক হাবিবুল বাশার জানালেন, তাদের আশা সিলেটের উইকেট থেকে সবার জন্যই থাকবে কিছু না কিছু।
Bangladesh Team Practice
সিলেটে অনুশীলনে বাংলাদেশ দল। ছবি: শেখ নাসির

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্পিনাররাই থাকেন মূল চালিকাশক্তি। পেসারদের ভূমিকা থাকে একাদশে জায়গা পূরণের। মূল শক্তি স্পিন থাকলেও এবার আর একঘেয়ে আক্রমণ দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে চাইছে না বাংলাদেশ। নির্বাচক হাবিবুল বাশার জানালেন, তাদের আশা সিলেটের উইকেট থেকে সবার জন্যই থাকবে কিছু না কিছু।

ওয়ানডে সিরিজ শেষ হওয়ার পরদিনই টেস্ট দলের ৯ ক্রিকেটার চলে আসেন সিলেটে। ঢাকা থেকে পরে দলে যোগ দেন মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহরা। রোববার বৃষ্টির কারণে মাঠে নামার সুযোগ পাননি ক্রিকেটাররা। সময় কেটেছে ইনডোরে। সোমবার পুরো দলই অনুশীলন করেছে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।

১৫ জনের দলে এবার স্পিনার আছেন তিনজন। কিন্তু পেসারদের সংখ্যা চার। সাকিব আল হাসান না থাকায় বাড়তি স্পিনার খেলানোর সুযোগও কম। তবে কি একাদশ হবে পেস বান্ধব? দলের সঙ্গে থাকা নির্বাচক হাবিবুল বাশার চাইছেন দুটোর মধ্যে ভারসাম্য,  ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে চাইব দুটোই থাকুক। স্পিন তো আমাদের বড় এক শক্তি। একই সঙ্গে পেসাররা কিন্তু দীর্ঘ পরিসরে ভালো করছে। আপনি যদি জাতীয় লিগের খেলাগুলো ফলো করেন তাহলে দেখবেন পেসাররা ভাল করছে। নিয়মিত ৫ উইকেট পাচ্ছে।’

‘আমাদের পেস বোলারদের সামর্থ্য আছে পেস বোলারদের ভাল করার। আগেও ছিল, এখন আরও নতুনরা ভাল করছে। মূল লক্ষ্যটা কিন্তু টেস্ট ম্যাচ জেতা, সেটা স্পিনাররা জেতাক আর পেসাররা জেতাক।’

হাবিবুলের মতে পেস-স্পিন, ব্যাটিং, বোলিং সব কিছুর ভারসাম্য রাখতে সিলেটের উইকেটও রাখবে ভূমিকা, ‘সিলেটে প্রথম শ্রেণীর যে ম্যাচগুলো দেখেছি সব সময় কিছু না কিছু থাকে। ব্যাটসম্যান ও বোলার সবার জন্য থাকে। স্পোর্টিং উইকেট হয়। আমি যতবার এসেছি ৮০ ভাগ ম্যাচে কিছু রেজাল্ট পেয়েছি। উইকেট টার্ন পাওয়া যায় আবার বাউন্স থাকে। আমি জানি না এবার উইকেট কেমন করেছে। আগের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি আমার মনে হয় ভাল হবে উইকেটটা। আর এটা তো দুর্দান্ত এক মাঠ। আশা করি খুব ভাল একটা টেস্ট ম্যাচ দেখতে পারব।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago