কেন একাদশে এক পেসার, ব্যাখ্যা দিলেন আবু জায়েদ

টেস্ট স্কোয়াডে ছিলেন চার পেসার, স্পিনার ছিলেন তিনজন। তিনজনই থাকলে একাদশে, অথচ চার পেসারের মধ্যে খেলানো হলো মাত্র একজনকে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের একাদশ যে এরকমই হতে যাচ্ছে টের পাওয়া গিয়েছিল আগের দিন। দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা একমাত্র পেসার আবু জায়েদ চৌধুরী রাহির জানালেন উইকেটের কারণে আসলে দলের এমন সিদ্ধান্ত।
Abu Jayed Chowdhury Rahi
উইকেট পেয়ে আবু জায়েদের উল্লাস। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

টেস্ট স্কোয়াডে ছিলেন চার পেসার, স্পিনার ছিলেন তিনজন। তিনজনই থাকলে একাদশে, অথচ চার পেসারের মধ্যে খেলানো হলো মাত্র একজনকে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের একাদশ যে এরকমই হতে যাচ্ছে টের পাওয়া গিয়েছিল আগের দিন। দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা একমাত্র পেসার আবু জায়েদ চৌধুরী রাহির জানালেন উইকেটের কারণে আসলে দলের এমন সিদ্ধান্ত।

বাংলাদেশের যে কটা মাঠের উইকেট থেকে পেসাররা সহায়তা পেতেন সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ছিল তেমন একটি। অথচ গত দুই মৌসুম থেকে পাল্টাতে থাকে এখানকার উইকেটের ধরন। সেটা এমনই যে একজনের বেশি পেসার নিয়ে টেস্ট খেলতে নামার সাহস পাচ্ছে না বাংলাদেশ।

একাদশে থাকা একমাত্র পেসার আবু জায়েদের টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত নিয়ে কিছু বলার অবস্থা থাকার কথা নয়। তিনি এসব প্রশ্নে তাই নীরবই ছিলেন। সিলেটের মাঠ তার ঘরের মাঠও। এখানকার উইকেটের সব চরিত্রই তার জানা থাকার কথা।

টিম ম্যানেজমেন্ট কেন এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে পরের ব্যাখ্যায় পরিষ্কার করেছেন জায়েদ, ‘ম্যানেজমেন্ট ভাল বুঝতে পারছে উইকেটটাতে আসলে ভাল পেস বোলিং হবে না। বেশ কিছু দিন থেকে কিন্তু সিলেটের উইকেট নিয়ে দ্বিধা ছিল কি হবে না হবে নিয়ে।’

উইকেটের অবস্থা যে বদলে গেছে এবার ঘরোয়া ক্রিকেটেও তা প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে জায়েদের,  ‘২০১৩-১৪ তে সিলেটের উইকেট অনেক বাউন্সি ছিল। দুই বছর ধরে এমন হয়ে গেছে। এবার জাতীয় লিগেও আমরা তিন পেসার নিয়ে খেলেছি। দুই পেসার সাত, সাত ১৪ ওভার বল করেছে। কাজেই আমার মনে হয় টিম ম্যানেজমেন্ট যা ভাল মনে করছে সেটাই করছে।’

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

5h ago