মুমিনুলের সেঞ্চুরি ছাপিয়ে তাইজুল-নাঈম বীরত্ব
শেষ স্বীকৃত ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হয়ে গিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দলীয় স্কোর তখন ২৫৯। গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা তখন তিনশত রানের অনেক আগেই। কিন্তু পর্যদুস্ত ব্যাটসম্যানই হয়ে গেলেন দুই স্পিনার তাইজুল ইসলাম ও নাঈম হাসান। যেন ভিন্ন পণ করেই নেমেছিলেন তারা। এ দুই ব্যাটসম্যানের বীরত্বেই দিনশেষে ৮ উইকেটে ৩১৫ রান করেছে বাংলাদেশ।
দিনের শুরুতে সৌম্য সরকার আউট হওয়ার পর দুর্দান্ত ব্যাট করেছিলেন মুমিনুল হক। ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি করে দেশের ব্যাটসম্যান হিসেবে রেকর্ড ছুঁয়েছেন তামিমের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির। কিন্তু ১২০ রানের ঝকঝকে ইনিংসকে ম্লান করে দিয়েছেন লেজের দুই ব্যাটসম্যান তাইজুল ও নাঈম। অবিচ্ছিন্ন ৫৬ রানের দারুণ এক জুটি গড়লেন। সবচেয়ে বড় কথা ১৬ ওভার ব্যাট করেছেন এ দুই ব্যাটসম্যান। সামলেছেন দ্বিতীয় নতুন বলও।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: (প্রথম দিন শেষে)
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৩১৫/৮ (৮৮ ওভার) (ইমরুল ৪৪, সৌম্য ০, মুমিনুল ১২০, মিঠুন ২০, সাকিব ৩৪, মুশফিক ৪, মাহমুদউল্লাহ ৩, মিরাজ ২২, নাঈম ২৪*, তাইজুল ৩২*; রোচ ১/৫৫, গ্যাব্রিয়েল ৪/৬৯, চেজ ০/৪২, ওয়ারিক্যান ২/৬২, বিশু ১/৬০, ব্র্যাথয়েট ০/১৯)।
নাঈম-তাইজুল জুটিতে পঞ্চাশ
দারুণ ব্যাট করে চলেছেন লেজের দিকের এ দুই ব্যাটসম্যান নাঈম হাসান ও তাইজুল ইসলাম। এর মধ্যেই গড়েছেন ৫০ রানের জুটি। ৮৬ বলে এসেছে এ জুটির পঞ্চাশ রান।
৮৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ৩১০ রান। ২৭ রানে ব্যাট করছেন তাইজুল। নাঈম ব্যাট করছেন ২৪ রানে।
মিরাজকে ফেরালেন ওয়ারিক্যান
২৩৫ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর শেষ বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটের দিকেই তাকিয়ে ছিল বাংলাদশ। সাবলীল ব্যাট করে প্রত্যাশা পূরণের পথেই ছিলেন তিনি। কিন্তু জোনেল ওয়ারিক্যানের দারুণ বলে বোল্ড হয়ে গেছেন এ ব্যাটসম্যান। ৩১ বলে ৩টি চারের সাহায্যে ২২ রান করেছেন মিরাজ।
৭৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২৫৯ রান। ৩ রান নিয়ে ব্যাট করছেন নাঈম হাসান। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন তাইজুল ইসলাম।
গ্যাব্রিয়েলের তোপ আউট সাকিবও
ইনজুরি কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরে এসে শুরুটা খারাপ করেননি সাকিব। ২৩০ রানে ৬ উইকেট হারানো দলটি তাকিয়েছিল তার ব্যাটেই। কিন্তু শ্যানন গ্যাব্রিয়েলের তোপে টিকতে পারলেন না তিনিও। দারুণ এক ডেলিভারিতে তাকে বোল্ড করেছেন এ ক্যারিবিয়ান পেসার। ৬৮ বলে ৩৪ রান করেছেন সাকিব।
৬৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ২৩৫ রান। ১ রানে ব্যাট করছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে উইকেটে নেমেছেন অভিষিক্ত নাঈম হাসান।
মাহমুদউল্লাহকেও ফেরালেন গ্যাব্রিয়েল
চার বছর পর উ ইন্ডিজের বিপক্ষে দুইশত রানের বেশি স্কোর করেছে বাংলাদেশ। ইঙ্গিত দিচ্ছিল আরও বড় কিছুর। কিন্তু শ্যানন গ্যাব্রিয়েলের তোপে হঠাৎ পাল্টে যায় বাজি। মুমিনুল-মুশফিককে ফেরানোর পর এবার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে ফিরিয়েছেন তিনি। রক্ষণাত্মক ঢঙে খেলতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন এ ব্যাটসম্যান। ৭ বলে ৩ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ।
৬২ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২৩০ রান। ৩০ রানে ব্যাট করছেন সাকিব আল হাসান। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
রিভিউ নিয়ে মুশফিককে ফেরালেন গ্যাব্রিয়েল
মুমিনুল হককে তুলে নেওয়ার দুই বল পর দলের সেরা ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহীমকেও ফিরিয়েছেন শ্যানন গ্যাব্রিয়েল। রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতেই খেলতে চেয়েছিলেন মুশফিক। কিন্তু ব্যাটে না লেগে আঘাত হানে প্যাডে। উইন্ডিজের আবেদনে সাড়া না দিলে রিভিউ নেউ উইন্ডিজ। সফল রিভিউতে উল্লাসে মাতে সফরকারীরা। ৩ বলে ৪ রান করেছেন মুশফিক।
৬০ ওভার শেষে বাংলাদশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২২৬ রান। ২৯ রানে ব্যাট করছেন সাকিব। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
মুমিনুলের বিদায়ে ভাঙল জুটি
মোহাম্মদ মিঠুনের বিদায়ের পর অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের সঙ্গে দারুণ এক জুটি গড়েছিলেন মুমিনুল হক। নিজেও তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। কিন্তু চা বিরতির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারলেন না এ ব্যাটসম্যান। হ্যানন গ্যাব্রিয়েলের বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে যাওয়ার খেসারত দিয়েছেন তিনি। উইকেটরক্ষক শেন ডরউইচের তালুবন্দি হন তিনি। ১৬৭ বলে ১০টি চার ও ১টি ছক্কায় ১২০ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি।
মুমিনুল-সাকিব জুটিতে পঞ্চাশ
মোহাম্মদ মিঠুনের বিদায়ের পর উইকেটে নেমে ওয়ানডে স্টাইলেই ব্যাট করে চলেছেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। সেঞ্চুরিয়ান মুমিনুলও বেশ সাবলীল ব্যাট চালাচ্ছেন। এ দুই ব্যাটসম্যান জুটিও গড়েছেন দারুণ। মাত্র ৫৮ বলে জুটির পঞ্চাশ পূরণ করেছেন তারা।
চা বিরতির আগে ৫৮ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২১৬ রান। মুমিনুল ১১৬ এবং সাকিব ২৭ রানে ব্যাট করছেন। এর মধ্যে চতুর্থ উইকেট জুটিতে এসেছে ৬৩ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
প্রথম দিনের চা বিরতি পর্যন্ত
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ২১৬/৩ (৫৮ ওভার) (ইমরুল ৪৪ , সৌম্য ০, মুমিনুল ব্যাটিং ১১৬* , মিঠুন ২০, সাকিব ব্যাটিং ২৭*, ; রোচ ১/৩৪, গ্যাব্রিয়েল ০/৪০, চেজ ০/৪২, ওয়ারিক্যান ১/৪৮, বিশু ১/৪৩, ব্র্যাথয়েট ০/৪)
মুমিনুলের অষ্টম সেঞ্চুরি
দিনের শুরুতেই উইকেটে নামতে হয়েছিল মুমিনুলকে। শুরু থেকেই সাবলীল ব্যাট করে চলেছেন তিনি। তুলে নিয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরি। ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি তুলে বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে তামিম ইকবালের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড স্পর্শ করলেন এ ব্যাটসম্যান। ৬৯ বলে ফিফটি করা এ ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি তুলেছেন ১৩৫ বলে। রোস্টন চেজের বলে চার মেরে সেঞ্চুরি স্পর্শ এ তারকা ৯টি চার ও ১টি ছক্কা মেরেছেন।
৫০ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৮৪ রান। মুমিনুল ১০৩ এ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ১১ রানে ব্যাট করছেন।
মিঠুনের বিদায়ে ভাঙল জুটি
ইমরুল কায়েসের বিদায়ের পর মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে জুটি বেঁধেছিলেন মুমিনুল। দলকে বড় সংগ্রহের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন এ দুই ব্যাটসম্যান। ৪৮ রানের জুটিও গড়েছিলেন। কিন্তু অযথাই ঝুঁকি নিতে গিয়ে আউট হয়েছেন মিঠুন। লেগস্পিনার দেবেন্দ্র বিশুর বলে মিডউইকেটের উপর দিয়ে সীমানা পার করতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ঠিকভাবে লাগাতে না পারলে বল উঠে যায় আকাশে। সে বল সহজেই তালুবন্দি করেন শেন ডরউইচ। ৫০ বলে ২০ রান করেছেন মিঠুন।
৪৩ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৫৬ রান। ৮৪ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন মুমিনুল। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে নেমেছেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
লাঞ্চের আগে নড়বড়ে ইমরুলের বিদায়
ব্যক্তিগত ৩ রানে কেমার রোচের বলে দ্বিতীয় স্লিপে সহজ ক্যাচ তুলে দিলেন ইমরুল কায়েস। তা ধরতে ব্যর্থ হন রোস্টন সেজ। এরপর আবার ১৬ রানে। এবার অবশ্য ক্যাচটা ঠিকই ধরেছিলেন শ্যানন গ্যাব্রিয়েল। কিন্তু জোমেল ওয়ারিক্যানের বলটি ছিল নো। তাতেই রক্ষা। কিন্তু তৃতীয়বার আর ভাগ্য পক্ষে যায়নি ইমরুলের। ওয়ারিক্যানের বলে এবার শর্ট লেগে ক্যাচ লুফে নিয়েছেন সুনীল আমব্রিস। তাতে ভাঙে ১০৪ রানের জুটি। ৮৭ বলে ৫টি চারের সাহায্যে ৪৪ রান করেছেন ইমরুল।
লাঞ্চের আগে ২৫.৬ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১০৫ রান। তবে অপর প্রান্তে দারুণ ব্যাট করে অপরাজিত আছেন মুমিনুল হক। উইকেটে অপরাজিত আছেন ৫৩ রানে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: (প্রথম দিনের লাঞ্চ বিরতি পর্যন্ত)
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ১০৫/২ (২৬.২ ওভার) (ইমরুল ৪৪, সৌম্য ০, মুমিনুল ব্যাটিং ৫৩; রোচ ১/১৫, গ্যাব্রিয়েল ০/২৮, চেজ ০/২৮, ওয়ারিক্যান ১/১৫)
মুমিনুল ফিফটি
শুরু থেকেই দারুণ ব্যাটিং করে চলেছেন মুমিনুল হক। উইকেটে আগ্রাসী মেজাজে ব্যাট চালিয়ে এর মধ্যেই নিজের ১৩তম হাফসেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন পকেট রকেট। ৬৯ বলে ৭টি চারের সাহায্যে এ রান করেন তিনি। রোস্টন চেজের বলে লংঅফে ঠেলে দিয়ে নিজের হাফসেঞ্চুরি স্পর্শ করেন এ ব্যাটসম্যান।
২৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৮৮ রান। ৫২ রানে অপরাজিত আছেন মুমিনুল। ইমরুল কায়েস উইকেটে আছেন ৩০ রানে।
মুমিনুল-ইমরুল জুটিতে পঞ্চাশ
শুরুতেই সৌম্য সরকারকে হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে সে চাপ কাটিয়ে উঠেছে আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েস ও মুমিনুল হকের ব্যাটে। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে দারুণ ব্যাট ক্রে এর মধ্যেই গড়েছেন ৫০ রানের জুটি। রোস্টন চেজের বল দারুণ এক স্কয়ার কাট করে সীমানা পার করে এ জুটির পঞ্চাশ পূরণ করেন মুমিনুল। ৭৯ বলে আসে এ জুটির পঞ্চাশ রান।
১৪ ওভার শেষে বাংলাদেহস দলের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৫১ রান। ১৬ রানে ব্যাট করছেন ইমরুল। মুমিনুল উইকেটে আছেন ৩১ রানে।
শুরুতেই ফিরে গেলেন সৌম্য
ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ ছন্দে থাকায় আবার জাতীয় দলে ডাক পেয়েছিলেন সৌম্য সরকার। কিন্তু সে ধারা ধরে রাখতে পারেননি তিনি। টাইগারদের হতাশ করে শুরুতেই সাজঘরে ফিরেছেন এ ওপেনার। কেমার রোচের বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়েছিলেন সৌম্য। তবে বল উইকেটরক্ষক শেন ডরউইচের হাতে যাওয়ার আগে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে যায়। ২ বল মোকাবেলা করে কোন রান করতে পারেননি সৌম্য।
১ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৪ রান। ৩ রান নিয়ে ব্যাট করছেন ইমরুল কায়েস। নতুন ব্যাটসম্যান মুমিনুল হক উইকেটে আছেন ১ রানে।
বাংলাদেশ দলে তিন পরিবর্তন, নাঈমের অভিষেক
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টের দল থেকে একাদশে এসেছে তিন বদল। চার স্পিনার নিয়ে খেলায় অভিষেক হয়েছে অফ স্পিনার নাঈম হাসানের। চোটের কারণে এশিয়া কাপের পর দলের বাইরে থাকা নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের ফেরাটা অনুমিতই ছিল। যদিও টেস্টের আগের দিন নিজের ফেরা নিয়ে কিছুটা রহস্য করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় দফায় অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর দেশের মাটিতে অধিনায়ক তাই প্রথম টেস্ট খেলতে নামছেন তিনি। তাকে জায়গা দিতে বাদ পড়েছেন অলরাউন্ডার আরিফুল হক।
চট্টগ্রাম টেস্টের স্কোয়াড থেকে লিটন দাস বাদ পড়ায় তার জায়গায় একটা বদল আসতই। দারুণ ছন্দে থাকা সৌম্য সরকার নিয়েছেন সেই জায়গায়। প্রায় এক বছর পর টেস্ট খেলতে নেমেছেন তিনি। গত ২০ ইনিংস থেকে টেস্টে ফিফটি না পেলেও অভিজ্ঞতা বিবেচনায় টিকে গেছেন ইমরুল কায়েস।
উইকেটের টার্ন বিবেচনায় অভিষেক করানো হয়েছে চট্টগ্রামের তরুণ অফ স্পিনার নাঈমকে। এক টেস্ট পরই আবার এক পেসার নিয়ে খেলায় বাদ পড়েছেন ঢাকা টেস্টে অভিষেক হওয়া খালেদ আহমেদ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাদের একাদশে রেখেছে দুই বিশেষজ্ঞ স্পিনার ও একজন স্পিনিং অলরাউন্ডার। যথারীতি ক্যারিবিয়ান বোলিং আক্রমণে আধিক্য পেসারদেরই।
বাংলাদেশ একাদশ: ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, মুমিনুল হক, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ মিঠুন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, নাঈম হাসান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ: ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট, কিরন পাওয়েল, শাই হোপ, শেমরন হেটমায়ার, রোস্টন চেজ, সুনিল আম্ব্রিস, শেন ডাওরিচ, শ্যানন গ্যাব্রিয়েল, জোমেল ওয়ারিকন, কেমার রোচ, দেবেন্দ্র বিশু।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ইনজুরি কাটিয়ে আবার জাতীয় দলে ফিরেছেন বাংলাদেশ দলের নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। উইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্ট টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
Comments