সংঘর্ষের সময় নোয়াখালীতে বিএনপির প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন গুলিবিদ্ধ

নোয়াখালী-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বিকেলে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। খোকন পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছেন বলে নিজে অভিযোগ করলেও পুলিশ সুপারের দাবি, সংঘর্ষের সময় ফাঁকা গুলি করা হয়েছিল।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন নোয়াখলী-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন। ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালী-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বিকেলে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। খোকন পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছেন বলে নিজে অভিযোগ করলেও পুলিশ সুপারের দাবি, সংঘর্ষের সময় ফাঁকা গুলি করা হয়েছিল।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাইপাস এলাকায় বিএনপির মিছিলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বাধা দিলে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এসময় ধাওয়া পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক সৈয়দ আহমেদ আজিম দ্য ডেইলি স্টারের স্থানীয় প্রতিনিধিকে জানান, গুলিবিদ্ধ হয়ে মোট তিন জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে বিএনপির প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকনও রয়েছেন।

পিঠে গুলিবিদ্ধ খোকন দাবি করে বলেন, সংঘর্ষের সময় পুলিশ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে ছাত্রদল ও যুবদলের অন্তত ১০ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। বিএনপি সমর্থকদের অন্তত ১০টি দোকান এসময় ভাঙচুর করা হয়।

খোকনের এই অভিযোগের কথা অস্বীকার করেছেন সোনাইমুড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ। তার দাবি, পুলিশ শুধুমাত্র পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেছিল। তবে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার ইলিয়াস শরীফ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে ফাঁকা গুলি চালাতে হয়েছিল। তবে এতে কেউ হতাহত হয়েছেন কি না সে ব্যাপারটি তিনি নিশ্চিত করতে পারেননি।

আর বিএনপির মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমিনুল ইসলাম বাকেরের পালটা দাবি, খোকনের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরাই বরং তাদের একটি নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করেছে।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago