সাতক্ষীরায় ধানের শীষের প্রার্থী গ্রেপ্তার

সাতক্ষীরা-৪ আসনের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী জি. এম. নজরুল ইসলাম ও জামায়াতে ইসলামী থেকে বহিষ্কৃত শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল বারীসহ দলটির চারজন নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার বেলা দেড়টার দিকে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের ইসমাইলপুর গ্রামে জি.এম. নজরুল ইসলামের বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সাতক্ষীরা-৪ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী ও জামায়াত নেতা জি. এম. নজরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরা-৪ আসনের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী  জি. এম. নজরুল ইসলাম ও জামায়াতে ইসলামী থেকে বহিষ্কৃত শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল বারীসহ দলটির চারজন নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার বেলা দেড়টার দিকে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের ইসমাইলপুর গ্রামে জি.এম. নজরুল ইসলামের বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত অন্যরা হলেন জামায়াতের দপ্তর সম্পাদক শেখ  আব্দুল বারী ও উপজেলা পদ্মপুকুর ইউপির জামায়াতের আমির আব্দুর রব।

সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান জানান, নির্বাচনী কৌশল নিয়ে বিএনপির প্রার্থী জামায়াত নেতা জি.এম. নজরুল ইসলাম তার বাড়িতে কয়েকজনকে নিয়ে পরামর্শ করছিলেন। দুপুর দেড়টার দিকে শ্যামনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আনিছুজ্জামানের নেতৃত্বে ১২-১৪ জন পুলিশ সদস্য তার বাড়িতে গিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। তিনি আরও জানান, যে কয়টি মামলা রয়েছে সবগুলোতে নজরুল ইসলাম ও মাওলানা আব্দুল বারী জামিনে রয়েছেন। তার অভিযোগ, নির্বাচন থেকে দুরে রাখতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এভাবে গ্রেপ্তারের ফলে তাদের নেতা-কর্মীরা ভয়ে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হবে।

শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম জানান, নাশকতার অভিযোগে দায়ের করা ১২টি মামলায়  জিএম নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে, মাওলানা আব্দুল বারীর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলায় ও শেখ আব্দুল বারীর বিরুদ্ধে চারটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। তবে আব্দুর রবের বিরুদ্ধে মামলা কিংবা পরোয়ানা রয়েছে কি না তা তিনি তাৎক্ষনিক বলতে পারেননি।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

5h ago