সৈয়দ আশরাফের ২য় জানাজা সম্পন্ন
আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের দ্বিতীয় জানাজা নামাজ আজ (৬ জানুয়ারি) দুপুরে কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহে সম্পন্ন হয়।
এর আগে মরহুমের আজ সকাল সাড়ে ১০টায় মরহুমের প্রথম জানাজা নামাজ সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, মন্ত্রীসভার সদস্যসহ দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। নামাজে ইমামতি করেন জাতীয় সংসদের মসজিদের ইমাম মাওলানা আবু রায়হান।
নামাজে শেষে সৈয়দ আশরাফকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর, সৈয়দ আশরাফের মরদেহে একে একে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী।
তারপর, আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতারা সৈয়দ আশরাফের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
এরপর, হেলিকপ্টারযোগে সাবেক মন্ত্রীর মরদেহ কিশোরগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
বার্তা সংস্থা বাসস জানায়, মরহুমের তৃতীয় নামাজে জানাজা দুপুর ২টায় ময়মনসিংহের আঞ্জুমান ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর হেলিকপ্টারযোগে মরদেহ পুনরায় ঢাকায় ফিরিয়ে এনে বনানী কবরস্থানে বাদ আছর সৈয়দ আশরাফকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে।
৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজধানীর ২১, বেইলি রোডে সৈয়দ আশরাফের সরকারি বাসভবনে আনা হয়।
সেখানে প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো দেখতে আসেন আত্মীয়-স্বজন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সাধারণ মানুষ।
এর আগে সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে থাইল্যান্ড থেকে সৈয়দ আশরাফের মরদেহ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনা হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বিমান বন্দরে প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে আশরাফের মরদেহ গ্রহণ করেন।
পরে দলের পক্ষ থেকে মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ওবায়দুল কাদের। এসময় মরহুমের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন সিরাজ ও এনামুল হক শামীম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, উপদপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈয়দ আশরাফ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। তিনি এক কন্যা এবং বহু রাজনৈতিক সহকর্মী, আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহী এবং নেতা-কর্মী রেখে গেছেন।
বিমানবন্দর থেকে অ্যাম্বুলেন্স যোগে সৈয়দ আশরাফের মরদেহ ২১ বেইলি রোডস্থ তাঁর সরকারি বাসভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে রাতেই মরদেহ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হয়।
এর আগে সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে থাইল্যান্ড থেকে সৈয়দ আশরাফের মরদেহ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনা হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বিমান বন্দরে প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে আশরাফের মরদেহ গ্রহণ করেন।
পরে দলের পক্ষ থেকে মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ওবায়দুল কাদের। এসময় মরহুমের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন সিরাজ ও এনামুল হক শামীম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, উপদপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈয়দ আশরাফ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। তিনি এক কন্যা এবং বহু রাজনৈতিক সহকর্মী, আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহী এবং নেতা-কর্মী রেখে গেছেন।
বিমানবন্দর থেকে অ্যাম্বুলেন্স যোগে সৈয়দ আশরাফের মরদেহ ২১ বেইলি রোডস্থ তাঁর সরকারি বাসভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে রাতেই মরদেহ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হয়।
Comments