বার্সেলোনার নতুন ইতিহাস

কারিকারি টাকা ঢেলে খেলোয়াড় কিনছে ইউরোপের অনেক দলই। কিন্তু খেলোয়াড়দের বেতন-বোনাস বরাবরই সবচেয়ে বেশি দিয়ে এসেছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। আর সাম্প্রতিক সময়ে তা বেড়েছে ঈর্ষনীয় হারে। এমনকি অবিশ্বাস্য রেকর্ডই ছাড়িয়ে গেছে দলটি। ইতিহাসের প্রথম ক্লাব হিসেবে পেরিয়ে গেছে ৫০০ মিলিয়ন ইউরোর মাইলফলক।

কাড়িকাড়ি টাকা ঢেলে খেলোয়াড় কিনছে ইউরোপের অনেক দলই। কিন্তু খেলোয়াড়দের বেতন-বোনাস বরাবরই সবচেয়ে বেশি দিয়ে এসেছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। আর সাম্প্রতিক সময়ে তা বেড়েছে ঈর্ষনীয় হারে। এমনকি অবিশ্বাস্য রেকর্ডই ছাড়িয়ে গেছে দলটি। ইতিহাসের প্রথম ক্লাব হিসেবে পেরিয়ে গেছে ৫০০ মিলিয়ন ইউরোর মাইলফলক।

বেতন-ভাতা খাতে ২০১৮ সালে বার্সেলোনার মোট খরচ ৫৬২ মিলিয়ন ইউরো। আর ৩৩২ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে তাদের পড়ে অবস্থান করছে নেইমার-এমবাপেদের দল প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। অর্থাৎ দ্বিতীয় খরুচে দলটার চেয়ে কাতালান ক্লাবটির খরচ ২৩০ মিলিয়ন ইউরো বেশি। তৃতীয় খরুচে দল ইংলিশ জায়ান্ট ম্যানচেস্টার সিটি। গত বছরে তারা খরচ করেছে ২৯৩ মিলিয়ন ইউরো। কেপিএমজির গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্যই।

মূলত চড়া দামে নতুন খেলোয়াড় ক্রয় এবং পুরনোদের চুক্তি নবায়নের কারণেই বার্সেলোনার খরচ আকাশ ছুঁয়েছে। গত বছরে ফিলিপ কৌতিনহো ও উসমান দেম্বেলের মতো খেলোয়াড়দের কিনেছে দলটি। যাদের বেতনও চড়া। এছাড়া নতুন চুক্তির পর তো মেসির বেতনও বেড়েছে বড় অঙ্কে। এক মেসির পেছনেই বার্সেলোনার বাৎসরিক খরচ ৫০ মিলিয়ন ইউরো। শুধু মেসিরই নয়, বেতন বেড়েছে লুইস সুয়ারেজ, জেরার্দ পিকে, সের্জিও বুস্কেতসদেরও। সব মিলিয়ে আগের বছরের চেয়ে বেড়েছে ৪২ শতাংশ।

তবে এতো এতো খরচ করেও দামি স্কোয়াড বিবেচনায় বার্সেলোনার ঢের এগিয়ে ম্যানচেস্টার সিটি। ইতিহাসের প্রথম ক্লাব হিসেবে তারা পেরিয়েছে বিলিয়ন ইউরোর মাইলফলক। পেপ গার্দিওলার অধীনে থাকা স্কোয়াডের মূল্য ১.১৮ বিলিয়ন ইউরো। কেপিএমজির তথ্য মতে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে দামী তারকা পিএসজির নেইমার। তার মূল্য ২২৯ মিলিয়ন ইউরো। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সতীর্থ কিলিয়েন এমবাপের মূল্য ২১৫ মিলিয়ন ইউরো। ২০৩ মিলিয়ন ইউরো মূল্যে এরপরই আছেন বার্সেলোনার অধিনায়ক মেসি।

Comments

The Daily Star  | English

Abu Sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

12h ago