চার আতঙ্কের হাতে সব ছেড়ে দিলেন মিঠুন

ক্রিস গেইল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স। যতো শক্তিশালী দলই হোক না কেন প্রতিপক্ষ শিবিরে তাদের নাম থাকাই মানে আতঙ্ক। তার উপর এ দুই তারকার চেয়ে বেশি ঝড় তুলছেন রাইলি রুশো ও অ্যালেক্স হেলস। রংপুর রাইডার্সের এ চার ব্যাটসম্যান বিপিএলের বাকী সব দলের জন্যই তাই আতঙ্কের নাম। চার জনই খেলেন আবার টপ অর্ডারে। কিন্তু যদি কোন কারণে তারা ব্যর্থ হন তাহলে বড় সমস্যাতেই পড়তে হবে দলটিকে। তাই এ চার ব্যাটসম্যানের হাতে সব ছেড়ে দিয়েছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ মিঠুন।
ছবি: সংগ্রহীত

ক্রিস গেইল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স। যতো শক্তিশালী দলই হোক না কেন প্রতিপক্ষ শিবিরে তাদের নাম থাকাই মানে আতঙ্ক। তার উপর এ দুই তারকার চেয়ে বেশি ঝড় তুলছেন রাইলি রুশো ও অ্যালেক্স হেলস। রংপুর রাইডার্সের এ চার ব্যাটসম্যান বিপিএলের বাকী সব দলের জন্যই তাই আতঙ্কের নাম। চার জনই খেলেন আবার টপ অর্ডারে। কিন্তু যদি কোন কারণে তারা ব্যর্থ হন তাহলে বড় সমস্যাতেই পড়তে হবে দলটিকে। তাই এ চার ব্যাটসম্যানের হাতে সব ছেড়ে দিয়েছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ মিঠুন।

আর চার ব্যাটসম্যানের হাতে সব ছেড়ে দেওয়ারও যথেষ্ট কারণ রয়েছে। কারণ এর পরের দিকে নেই এমন কোন ব্যাটসম্যান যারা কি না দ্রুত রান করতে সক্ষম। এক মোহাম্মদ মিঠুনই ভরসা। এছাড়া নাহিদুল ইসলাম রয়েছেন, তবে দেখে শুনে খেলতেই পছন্দ করেন এ ব্যাটসম্যান। তবে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ও সোহাগ গাজীর কিছুটা সামর্থ্য রয়েছে। কিন্তু বিপর্যয়ে হাল ধরতে তারা কতটা পারবেন তা নিয়ে নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহও রয়েছে।

তাই টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানের দিকেই তাকিয়ে আছেন মিঠুন, ‘আমাদের যেহেতু লোয়ারঅর্ডারে কোনো ব্যাটসম্যান নাই। অন্যান্য দলে যেমন থিসারা, আফ্রিদি... একেক দলে একেকজন আছে। তো আমাদের দলে কিন্তু ওরকম কেউ নাই যে নিচে নেমে ২০ বলে ৫০ করে ফেলেছে। অবশ্যই আমরা টপঅর্ডারের উপর নির্ভরশীল। চাই যে প্রতি ম্যাচেই যেন আমাদের টপঅর্ডার ক্লিক করবে।’

আসরের শুরুর দিকে কিছু ম্যাচে টপ অর্ডারে ব্যাটিং করেছেন মিঠুন। তবে মাঝ পথে পরিকল্পনায় বদল আনে দলটি। তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন মিঠুন, ‘আসলে সব দলের পরিকল্পনা কিন্তু একরকম হয় না। ২০ ওভারের খেলায় যদি টপঅর্ডার থেকে রান করে পেছনে খুব একটা কাজ থাকে না। আমাদের দলটাই সাজানো হয়েছে ওভাবে। প্রথম দিকে নির্ভরশীল।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago