দরকারি সময়ে সেরারা এগিয়ে আসে: গেইল

বিপিএলের গত আসরেও প্রথম পর্বে ম্রিয়মাণ ছিলেন ক্রিস গেইল। এলিমিনেটর ম্যাচে সেঞ্চুরি করে দলকে তুলেন দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে। এরপরে ফাইনালে আরেক বিস্ফোরক সেঞ্চুরি করে চ্যাম্পিয়ন করেন রংপুর রাইডার্সকে। এবারও একই দশা। প্রথম পর্বে রান পাননি, প্রথম কোয়ালিফায়ারে রান পেলেও তাতে দলের চাহিদা মেটেনি। এবার সামনে ফাইনালে উঠার শেষ সুযোগ। তার আগে গেইল শুনিয়েছেন আশার কথা।
chris gayle
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

বিপিএলের গত আসরেও প্রথম পর্বে ম্রিয়মাণ ছিলেন ক্রিস গেইল। এলিমিনেটর ম্যাচে সেঞ্চুরি করে দলকে তুলেন দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে। এরপরে ফাইনালে আরেক বিস্ফোরক সেঞ্চুরি করে চ্যাম্পিয়ন করেন রংপুর রাইডার্সকে। এবারও একই দশা। প্রথম পর্বে রান পাননি, প্রথম কোয়ালিফায়ারে রান পেলেও তাতে দলের চাহিদা মেটেনি। এবার সামনে ফাইনালে উঠার শেষ সুযোগ। তার আগে গেইল শুনিয়েছেন আশার কথা।

সোমবার প্রথম কোয়ালিফায়ারে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কাছে হেরে যাওয়ার পর মঙ্গলবার আর অনুশীলন করেনি রংপুর। এই ফাঁকে সমাজসেবা মূলক কাজে গিয়েছিলেন গেইলরা। রাজধানীর ম্যাপল লিফ স্কুলে মাদক বিরোধী অনুষ্ঠানে গিয়েও স্বাভাবিকভাবেই এসেছে ক্রিকেট প্রসঙ্গ।

বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে নামবে রংপুর। জিতলে টানা দ্বিতীয় ফাইনাল। হারলে এবারের মতো বিদায়। গেইল হতাশ করেছেন বটে। তবে তার মনে হচ্ছে এখনো সব শেষ হয়ে যায়নি। বরং এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়েই নাকি তার মতো সেরারা জ্বলে উঠে, ‘এখনো সব ঠিকাছে। দল আমার কাছ থেকে বড় কিছু চাইছে। এটা ভালো। আমার দিক থেকে ভালো যাচ্ছে না। গেল বছর আমি সর্বোচ্চ রান করেছিলাম। কিন্তু সব সময় এমনটা হয় না। কিন্তু দলের দরকারি সময়ে অভিজ্ঞ ও সেরা খেলোয়াড় এগিয়ে আসে। কাজেই এটা মাথায় নিয়েই আমাদের সফল হতে হবে।’

কুমিল্লার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ঝড় তুলতে পারেননি গেইল। পাওয়ার প্লের পুরোটা সময় খেলেও ফায়দা নিতে পারেননি। ৪৬ রান করতে লাগিয়েছেন ৪৪ বল। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মাশরাফি মর্তুজাও আক্ষেপ করেছেন মন্থর শুরুতে ১৫ রান কম হওয়ায়। তবে সব ভুলে দল হিসেবে জেগে উঠে এবার মাত করতে চান গেইল, ‘এটা অনেক বড় ম্যাচ। কাল রাতে কি হয়েছে সবাই জানেন।  আমাদের শুরুটা ছিল মন্থর। দেখুন এটা একজনের খেলা নয়। আমরা দল হিসেবেই খেলছি। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য এটাই জরুরী। কাল কি হবে সেদিকে আমরা তাকিয়ে আছি।’  

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago