গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে সেমি-ফাইনালে বাংলাদেশ

বয়সভিত্তিক পর্যায়ে হরহামেশাই নেপালকে হারিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে সে সাফল্য কখনোই মেলেনি জাতীয় দলে। তাই নতুন ইতিহাস গড়তেই শনিবার মাঠে নেমেছিল মেয়েরা। হলো না এবারও। গেড়ো খোলার চেষ্টায় উল্টো সাবিনা-মনিকারা হেরেছে ০-৩ গোলের বড় ব্যবধানেই। তবে হারলেও সেমিফাইনালে ঠিকই খেলেছে দলটি। আগের ম্যাচেই ভুটানকে হারিয়ে শেষ চার নিশ্চিত করেছিল রাব্বানির শিষ্যরা।
ছবি: সংগ্রহীত

বয়সভিত্তিক পর্যায়ে হরহামেশাই নেপালকে হারিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে সে সাফল্য কখনোই মেলেনি জাতীয় দলে। তাই নতুন ইতিহাস গড়তেই শনিবার মাঠে নেমেছিল মেয়েরা। হলো না এবারও। গেড়ো খোলার চেষ্টায় উল্টো সাবিনা-মনিকারা হেরেছে ০-৩ গোলের বড় ব্যবধানেই। তবে হারলেও সেমিফাইনালে ঠিকই খেলেছে দলটি। আগের ম্যাচেই ভুটানকে হারিয়ে শেষ চার নিশ্চিত করেছিল রাব্বানির শিষ্যরা।

গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে হলে জিততেই হতো বাংলাদেশের। অন্যদিকে ড্র করলেও চলত নেপালের। কিন্তু ঘরের মাঠে তা করতে চাইবে কেন দলটি। শুরু থেকেই আগ্রাসী ফুটবল খেলে উল্টো জয় তুলে নেয় দলটি। সে অর্থে প্রতিপক্ষকে তেমন কোন পরীক্ষায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। মূলত অনূর্ধ্ব-১৬ দলের খেলোয়াড়রা পেরে ওঠেনি নেপালিদের অভিজ্ঞতার কাছে। রক্ষণের ভুলে শুরুতেই গোল খেয়েছেন। মাঝমাঠ ও আক্রমণভাগেও কেউ সুবিধা করে উঠতে পারেননি।

নেপালের বিরাটনগরের শহীদ রঙ্গসালা স্টেডিয়ামে শনিবার স্বাগতিকদের কাছে ষষ্ঠ মিনিটেই এগিয়ে যায় নেপাল। পাল্টা আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের গোলরক্ষক রুপনা চাকমাকে কাটিয়ে সাবিত্রা ভান্ডারি গোল প্রায় পেয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু শট নেওয়ার আগে দারুণ ট্যাকল করেন নীলা। কিন্তু অনিতা বাসন্তির ফিরতি শট হেডে বিপদমুক্ত করতে গেলে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দেন মাশুরা পারভীন।

২৩তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সাবিত্রা। আগুয়ান গোলরক্ষক রুপনাকে বোকা বানিয়ে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি। পাঁচ মিনিট পরও সেই সাবিত্রা। তবে এবার নিজে নয় গোল করান সতীর্থ মাঞ্জালি কুমারীকে দিয়ে।  সাবিত্রার পাস থেকে বল দারুণ এক কোণাকোণি শটে লক্ষ্যভেদ করেন এ ফরোয়ার্ড। ফলে ২৭ মিনিটেই ৩-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর আর গোল না হলে বড় হার নিয়েই মাঠ ছাড়ে অতিথিরা।

 

Comments

The Daily Star  | English

S Alam sons: They used fake pay orders even to legalise black money

Ashraful Alam and Asadul Alam Mahir, two sons of controversial businessman Mohammed Saiful Alam, deprived the state of Tk 75 crore in taxes by legalising Tk 500 crore in undisclosed income, documents obtained by The Daily Star have revealed.

4h ago