যুক্ত হলো আরও একটি স্প্যান

পদ্মাসেতুর ১৩৫০ মিটার দৃশ্যমান

পদ্মাসেতুতে যুক্ত হলো আরও একটি স্প্যান। আজ (২২ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা প্রান্তে ৩৪ ও ৩৫ নম্বর খুঁটির ওপর ধূসর রঙের ‘৬ডি’ নম্বর এই স্প্যানটি বসিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে জাজিরা অংশে সেতুটি দৃশ্যমান হলো ১২০০ মিটার।
Padma Bridge
২২ মার্চ ২০১৯, শরীয়তপুর জেলার জাজিরা প্রান্তের নাওডোবায় পদ্মাসেতুর ৩৪ ও ৩৫ নং পিলারের উপর নবম স্প্যান বসানোর মধ্যদিয়ে দৃশ্যমান করা হয় সেতুর ১৩৫০ মিটার। ছবি: স্টার

পদ্মাসেতুতে যুক্ত হলো আরও একটি স্প্যান। আজ (২২ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা প্রান্তে ৩৪ ও ৩৫ নম্বর খুঁটির ওপর ধূসর রঙের ‘৬ডি’ নম্বর এই স্প্যানটি বসিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে জাজিরা অংশে সেতুটি দৃশ্যমান হলো ১২০০ মিটার।

এছাড়াও মাওয়া প্রান্তে দৃশ্যমান রয়েছে ১৫০ মিটার। দেড়শ মিটারের একটি করে নয়টি স্প্যান বসানোয় ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে পদ্মাসেতু। এরই মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুর অগ্রগতি আরেক ধাপ এগিয়ে গেলো। এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে স্প্যানটি বসানোর কাজ শুরু হয়।

এর আগে ক্রেনবাহী জাহাজের নোঙ্গর জটিলতায় গতকাল পদ্মাসেতুর নবম স্প্যানটি বসানোর কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকালে ৭টা থেকে এটি ৩৪ ও ৩৫ নম্বর পিলারে বসানোর সব কাজ শুরু করতে গিয়ে নোঙ্গরের সমস্যাটি ধরা পরে।

দায়িত্বশীলরা জানান, এখানে গত ২০ মার্চের ঝড়-বৃষ্টির কারণে ‘তিয়ান ই’ জাহাজের অ্যাংকরের একটি তার ছিঁড়ে যায়। পরে তাৎক্ষণিক আবার জাহাজটি যথাযথভাবে নোঙ্গর করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। তবে নানা কারণে নতুনভাবে নোঙ্গরে সময় বেশি লেগে যায়। তাই সময় পরিবর্তন করে আজ সকালে নবম স্প্যানটি বসানো হয়।

সেতু সূত্রে জানা গেছে, সেতুর মোট পিলার ৪২টি, এর মধ্যে ২১টির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। মোট ৪১টি স্প্যানের মধ্যে ইতোমধ্যেই বসানো হয়েছে জাজিরা প্রান্তে আটটি এবং মাওয়া প্রান্তে একটি স্প্যান। যদিও মাওয়া প্রান্তের স্প্যানটি বসানো রয়েছে ৪ ও ৫ নম্বর খুঁটিতে। এটি পরে সরিয়ে নেওয়া হবে ৬ ও ৭ নম্বর খুঁটিতে।

৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ মূল পদ্মা বহুমুখী সেতুর আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago