ডি লিটকে বায়ার্নে দেখতে চান সাবেক ডাচ তারকা

বয়সটা মাত্রই ১৯ ছাড়িয়েছে। এখনই বিশ্বের সেরা ডিফেন্ডারের খেতাব পেয়ে গেছেন আয়াক্সের ডাচ ডিফেন্ডার ম্যাথিয়াস ডি লিট। গত মৌসুমের গোল্ডেন বয় পুরষ্কারও মিলেছে তার। তাকে পাওয়ার জন্য তাই এরমধ্যেই ইউরোপিয়ান জায়ান্টদের মধ্যে কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে গেছে। তবে এদের মধ্যে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখকে বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক ডাচ তারকা রাফায়েল ভ্যান ডার ভার্ট।
ছবি: এএফপি

বয়সটা মাত্রই ১৯ ছাড়িয়েছে। এখনই বিশ্বের সেরা ডিফেন্ডারের খেতাব পেয়ে গেছেন আয়াক্সের ডাচ ডিফেন্ডার ম্যাথিয়াস ডি লিট। গত মৌসুমের গোল্ডেন বয় পুরষ্কারও মিলেছে তার। তাকে পাওয়ার জন্য তাই এরমধ্যেই ইউরোপিয়ান জায়ান্টদের মধ্যে কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে গেছে। তবে এদের মধ্যে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখকে বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক ডাচ তারকা রাফায়েল ভ্যান ডার ভার্ট।

তবে ডি লিটকে পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে আছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। ফুটবল পাড়ায় জোর গুঞ্জন ডি লিটও বার্সায় আসতে আগ্রহী। তার সতীর্থ ও বন্ধু ডি ইয়ংও আগামী মৌসুমে যোগ দিচ্ছেন কাতালান ক্লাবেই। শুধু বার্সেলোনাই নয়, তাকে পেটে আগ্রহী আরেক স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ, ইংলিশ জায়ান্ট ম্যানচেস্টার সিটিও। দৌড়ে আছে বায়ার্নও।

তবে বার্সেলোনার চেয়ে বায়ার্নকেই ডি লিটের জন্য উপযোগী ক্লাব হবে বলে মনে করেন ভ্যান ডার ভার্ট, ‘বায়ার্নের ডি লিটকে পাওয়ার চেষ্টা করা উচিৎ। সে মিউনিখে খেলার মতো খেলোয়াড়। আমি তাকে উপদেশ দেব সেখানে যেতে। যদিও আমি সবসময় বলে আসছি সে জুভেন্টাসের জন্যও ভালো হতে পারে।’

অবশ্য ক্যারিয়ারে কিছুটা সময় রিয়াল মাদ্রিদেও খেলেছেন ভ্যান ডার ভার্ট। তাই স্বদেশী খেলোয়াড়কে রিয়ালের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাও দেখতে না চাওয়ারই কথা তার। এছাড়াও লম্বা সময় খেলেছেন বুন্দেসলিগায়। তাই বায়ার্নে খেলার যুক্তিই উপস্থাপন করেছেন এ সাবেক মিডফিল্ডার, ‘বায়ার্নে সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হিসেবে এখন নিকোলাস সুলে, ম্যাটস হাম্মেলস এবং জেরোমি বোয়েটাং খেলে। তবে এটা এখনও নিশ্চিত নয় হাম্মেলস ও বোয়েটাং সেখানে থাকবে কি না। তাই সেখানে ডি লিটের জন্য জায়গা রয়েছে। ছেলেটা দারুণ মেধাবী, অনেক দক্ষতা রয়েছে।’

এছাড়াও ডি লিটের উচ্ছ্বসিত প্রশংসাও করেন ভ্যান ডার ভার্ট, ‘ডি লিটের মাত্র ১৯ বছর বয়স। কিন্তু এখনই তার কারিশমা ও আত্মবিশ্বাস ৩০ বছর বয়সী খেলোয়াড়ের মতো। সে দারুণ সাক্ষাৎকারও দেয়। সে বেড়ে উঠছে, মাথায় সবকিছুই পরিষ্কার থাকে এবং মাটিতেই পা রেখে চলে। কোন ভুল হলে তার মাথা খারাপ হয়ে যায় না, বরং ঠাণ্ডা রেখে এগিয়ে যায়। সে ইতোমধ্যেই নেদারল্যান্ডসের অনেক তরুণদের রোল মডেল।’

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

7h ago