তাইবুরের ব্যাটে দোলেশ্বরের হাসি

আরাফাত সানি-এনামুল জুনিয়রদের স্পিনে মাত্র ১৬০ রানেই গুটিয়ে গেল বিকেএসপি। কিন্তু ওই রান তুলতে প্রাণ যায় যায় অবস্থা হয়ে যায় শক্তির বিচারে অনেক এগিয়ে থাকা প্রাইম দোলশ্বরের। ডুবতে থাকা দলকে শেষ পর্যন্ত আশায় ফেরান সৈকত আলি আর তাইবুর রহমান। তাইবুর শেষ পর্যন্ত টিকে দলের জয় নিশ্চিত করেন।
Taibur Rahman
৬১ রানের ইনিংসের পথে তাইবুর রহমানের শট, ছবি: ফিরোজ আহমেদ

আরাফাত সানি-এনামুল জুনিয়রদের স্পিনে মাত্র ১৬০ রানেই গুটিয়ে গেল বিকেএসপি। কিন্তু ওই রান তুলতে প্রাণ যায় যায় অবস্থা হয়ে যায় শক্তির বিচারে অনেক এগিয়ে থাকা প্রাইম দোলশ্বরের। ডুবতে থাকা দলকে শেষ পর্যন্ত আশায় ফেরান সৈকত আলি আর তাইবুর রহমান। তাইবুর শেষ পর্যন্ত টিকে দলের জয় নিশ্চিত করেন।

দিনের বাকি দুই ম্যাচই পড়েছিল বৃষ্টি বাগড়ায়। কেবল ফুরফুরে ছিল ফতুল্লার আকাশ। সেখানেই বোলারদের দাপটে ব্যাটসম্যানদের মলিন দশা। ৪৫ ওভার পর্যন্ত ধুঁকে ধুঁকে খেলে বিকেএসপি অলআউট হয় ১৬০ রানে। ওই রান তাড়ায় ৩ উইকেটে কোনরকমে জয় পেয়েছে দোলেশ্বর।

ফরহাদ রেজার দল এই নিয়ে ছয় ম্যাচে পেল পঞ্চম জয়। আবাহনী আর প্রাইম ব্যাংকেরও সমান ১০ পয়েন্ট থাকলেও রানরেটে পিছিয়ে তিনে আছেন প্রাইম দোলেশ্বর।

১৬১ রানের মামুলি রান তাড়ায় নেমে ৫০ রানেই চার ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ফেলে দোলেশ্বর। পঞ্চম উইকেটে সৈকতকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন তাইবুর। তাদের ৫৭ রানের জুটিতে থই পায় দল। ৪৩ রান করে সৈকত ফেরার পর দ্রুত বিদায় নেন সাদ নাসিম আর ফরহাদ রেজা। আবার ঝাঁকিয়ে বসে হারের শঙ্কা। তবে বাকি পথ দলকে আগলে একাই পার করেছেন তাইবুর। দলকে জিতিয়ে ১০৫ বলে ৬ চার আর ১ ছক্কায় ৬১ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।

সকালে মেঘলা আকাশ দেখে ফিল্ডিং বেছে নেন রেজা। বিকেএসপির তরুণদের তার বোলাররা চেপেও ধরে শুরু থেকেই। পেসার আবু জায়েদ রাহি, মিডিয়াম পেসে সৈকত আলি। আর স্পিনাররা মিলে দেখান ঝলক। আরাফাত সানি ২৯ রানে নেন ২ উইকেট, এনামুলের শিকার ৩৯ রানে দুটি।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

5h ago