‘এখনই মেসি-রোনালদোর সঙ্গে এমবাপের তুলনা নয়’

হালের অন্যতম সেরা তরুণ ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপে। রাশিয়া বিশ্বকাপে ফ্রান্সকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার অন্যতম কারিগরও তিনি। পেয়েছেন সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের খেতাব। অনেকে আবার তাকে লিওনেল মেসি ও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সঙ্গেও তুলনা করছেন। কিন্তু এটা পছন্দ নয় লিগ ওয়ানের দূত অ্যাডমিলসনের।
Mbappe
ফাইল ছবি

হালের অন্যতম সেরা তরুণ ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপে। রাশিয়া বিশ্বকাপে ফ্রান্সকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার অন্যতম কারিগরও তিনি। পেয়েছেন সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের খেতাব। অনেকে আবার তাকে লিওনেল মেসি ও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সঙ্গেও তুলনা করছেন। কিন্তু এটা পছন্দ নয় লিগ ওয়ানের দূত অ্যাডমিলসনের।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন এমবাপে। প্যারিস সেইন্ত জার্মেইর (পিএসজি) সব আসর মিলিয়ে ৩৬ ম্যাচে করেছেন ৩২ গোল। লিগ ওয়ানে করেছেন ২৭টি। ১৯৫২ মিনিট মাঠে থেকে মেসির মতোই প্রতি ৭২ মিনিটে একটি গোল দিয়েছেন এ তরুণ। ইউরোপিয়ান লিগে তার চেয়ে বেশি গোল দিয়েছেন কেবল মেসি। কিন্তু তিনিও একটি গোল করতে সময় নিয়েছেন ৭২ মিনিটই। এমবাপের চেয়ে ২৯৫ মিনিট বেশি খেলেছেন বার্সা অধিনায়ক। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বাদ পরে গেছে এমবাপের দল পিএসজি।

তবে এমবাপের খেলায় মুগ্ধ সমর্থকরা। তার খেলায় মুগ্ধ অ্যাডমিলসনও। তার মধ্যে আগামী দিনের সেরা তারকা হওয়ার সব কিছুই খুঁজে পাচ্ছেন তিনি। কিন্তু এখনই মেসি-রোনালদোর সঙ্গে তুলনা দিতে নারাজ তিনি। এমবাপে ব্যালন ডির জিততে পারেন কি না জানতে চাইলে অ্যাডমিলসন বলেন, ‘না, কারণ তার বয়স। সে অনেক দারুণ কিছু করেছে। কিন্তু মেসি ও রোনালদো এটা গত ১০ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে করে আসছে। যেটা অবিশ্বাস্য। আপনি অবশ্যই এ ধরণের তুলনা করতে পারেন না। এটা যুক্তিসঙ্গত নয়।’

তবে এমবাপে ফ্রান্স লিগের সেরা খেলোয়াড় মানছেন অ্যাডমিলসন। এমনকি নেইমারের থেকেও তাকে এগিয়ে রেখেছেন সাবেক এ ব্রাজিলিয়ান, ‘সে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, তরুণ, দ্রুত এবং উঁচু মাত্রায় খেলে নিয়মিত গোলও পাচ্ছে।’ এছাড়াও বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের কারণে লিগ ওয়ানের মান বেড়েছে বলেও জানান তিনি, ‘নেইমার, কাভানি, ফেকির, মেমফিসের মতো খেলোয়াড় পেয়ে লিগ ওয়ানের মান অনেক বেড়েছে যা অতীতে ছিল না।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

10h ago