ঘরের ময়লা পরিষ্কার করতে ১০ হাজার ইউরো গুনছেন দেম্বেলে

খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। রাত জেগে ভিডিও গেমস খেলে অনুশীলনে সময় আসতে না পেরে নিষেধাজ্ঞায় পড়েছিলেন উসমান দেম্বেলে। ব্যক্তিগত জীবনে যে অনেক অগোছালো তার ভালোভাবেই প্রমাণিত হয়। তবে এবার নিজের অপরিচ্ছন্ন ঘর পরিষ্কার করতে ১০ হাজার ইউরো (প্রায় ১০ লক্ষ্য টাকা) গুনতে হচ্ছে তাকে। ২০১৭ সালে ডর্টমুন্ডে যে বাড়িতে থাকতেন, সেটা পরিষ্কার করার খরচ হিসেবে এ অর্থ দিতে হচ্ছে বার্সেলোনার এ ফরাসী তারকাকে।

খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। রাত জেগে ভিডিও গেমস খেলে অনুশীলনে সময় আসতে না পেরে নিষেধাজ্ঞায় পড়েছিলেন উসমান দেম্বেলে। ব্যক্তিগত জীবনে যে অনেক অগোছালো তার ভালোভাবেই প্রমাণিত হয়। তবে এবার নিজের অপরিচ্ছন্ন ঘর পরিষ্কার করতে ১০ হাজার ইউরো (প্রায় ১০ লক্ষ্য টাকা) গুনতে হচ্ছে তাকে। ২০১৭ সালে ডর্টমুন্ডে যে বাড়িতে থাকতেন, সেটা পরিষ্কার করার খরচ হিসেবে এ অর্থ দিতে হচ্ছে বার্সেলোনার এ ফরাসী তারকাকে।

বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার আগে জার্মানিতে ছিলেন দেম্বেলে। স্পেনে পা রাখার আগে ডর্টমুন্ডে যে বাড়িতে থাকতেন তা পরিষ্কার করে আসেননি তিনি। ঘরের অবস্থা এতোই শোচনীয় ছিল যে মামলা করতে চেয়েছিলেন মালিক গার্ড উইসেনবার্গ। দেম্বেলের আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনার পর অবশেষে ১০ হাজার ইউরোতে রফাদফা হয়েছে। যদিও উইসেনবার্গের দাবী ছিল ২১ হাজার ইউরো।

নিজের বাড়ির অবস্থা নিয়ে উইসেনবার্গ জানান, ‘ঘরটা যেন একটা ডাস্টবিন বানিয়ে রেখে গেছে। যত্রতত্র আবর্জনা ফেলে রাখা। প্রত্যেক কক্ষে। আমি ঘরে ঢুকে তো চমকে গিয়েছিলাম। এটা আমার আবার বাড়ি  এবং আমি এ জন্য খুবই কষ্ট পেয়েছি। যখন সে (দেম্বেলে) যায়, সবকিছু খুব বাজে ছিল। আমরা বুঝতে পারছিলাম না এ আবর্জনা কীভাবে পরিষ্কার করব। এ কারণে আমি এ বাড়িটি এখন বিক্রি করে ফেলছি।’

বাড়ির কি ধরণের ক্ষতি করেছেন তার কিছু বর্ণনাও দেন উইসেনবার্গ, ‘পুরো বাড়িটি ব্যবহারের অযোগ্য করে ফেলেছে। বাথরুমের অবস্থা বেশি শোচনীয়। টয়লেটে প্লাম্বার পাথর ফেলে রাখা যেটা হাত দিয়েই পরিষ্কার করতে হয়েছে। বাগানের চারদিকেও আবর্জনা ছড়িয়ে রাখা। ফ্রিজে পচা খাবার রাখা। কাপ বোর্ডেও। মেঝেতে প্লাস্টিকের ব্যাগ ছড়ানো এবং অনেক দাগও ছিল। দরজার সামনে কিছু বিলের কাগজও ছিল যা পরিশোধ করা হয়নি। পুরো বাড়িতে দুর্গন্ধে পূর্ণ।’

সূত্র: মার্কা

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago