মেঘনাকে গিলে খাচ্ছে জাহাজ-নির্মাণ প্রতিষ্ঠান

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও এ মেঘনাঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি জাহাজ-নির্মাণ প্রতিষ্ঠান মেঘনা নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে তুলছে তাদের শিপইয়ার্ড। অথচ, সেই অবৈধ কাঠামো ভেঙ্গে দেওয়ার বিষয়ে নদীর দেখভালকারী সংস্থার তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
Ananda Shipyard
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে মেঘনাঘাট এলাকায় মেঘনা নদীর পাড় দখল করে আনন্দ শিপইয়ার্ডের অবৈধ স্থাপনা। ছবি: রাশেদ সুমন

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও এ মেঘনাঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি জাহাজ-নির্মাণ প্রতিষ্ঠান মেঘনা নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে তুলছে তাদের শিপইয়ার্ড। অথচ, সেই অবৈধ কাঠামো ভেঙ্গে দেওয়ার বিষয়ে নদীর দেখভালকারী সংস্থার তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

২০১৩ সাল, তথা গত ছয় বছর থেকে আনন্দ শিপইয়ার্ড অ্যান্ড স্লিপওয়েজ লিমিটেড অবৈধভাবে নদীর পাড় ও নৌপথ দখল করে রেখেছে। এমনকী, এ কাজে যে লাইসেন্স ও অনুমোদনের প্রয়োজন তাও তাদের নেই।

নদীর দেখভালকারী সংস্থা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লুটিএ) ঘটনাটি যেনো দেখেও না দেখার ভান করে আছে। সরকারি সংস্থাটির যুগ্ম-পরিচালক এবং নারায়ণগঞ্জ নৌবন্দরের বন্দর কর্মকর্তা মো. গুলজার আলী বলেন, আনন্দ শিপইয়ার্ড কোনো লাইসেন্স ছাড়াই নদীর পাড়ে এই শিপইয়ার্ডটি চালিয়ে যাচ্ছে।

আনন্দ শিপইয়ার্ড-এর প্রশাসন বিভাগের প্রধান মাহবুব আলম সরকার বলেন, “গত ছয় বছর থেকে আমাদের ফোরশোর লাইসেন্স নেই। কেননা, ২০১৩ সালের মে মাসে এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর তা আর নবায়ন করা হয়নি। আমরা নবায়নের জন্যে আবেদন করেছি কিন্তু, কর্তৃপক্ষ তা নবায়ন করেনি।”

নদীর পাড়ে ঠিক কতোটুকু জমি তারা দখল করে রয়েছে সে ব্যাপারে মুখ খুলেতে রাজি নন আনন্দ শিপইয়ার্ডের সেই কর্মকর্তা।

(সংক্ষেপিত, পুরো রিপোর্ট পড়তে নিচের ইংরেজি লিংকে ক্লিক করুন)

Ship-builder eating away Meghna

Comments

The Daily Star  | English
Bangladeshi-Americans eager to help build new Bangladesh

July uprising and some thoughts of Bangladeshi-Americans

NRBs gathered in New Jersey showed eagerness to assist in the journey of the new Bangladesh forward.

10h ago