সীমান্তবর্তী মোগলহাটে ধরলা নদীর ভাঙ্গনে গেলো কয়েক বছরে জমি-জমা বসতভিটাসহ সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে তিন হাজারের বেশি পরিবার এখন ভূমিহীন। এদের মধ্যে আট শতাধিক পরিবারের আশ্রয় মিলেছে পরিত্যক্ত মোগলহাট রেলস্টেশন ও এর আশপাশে রেলওয়ে জমির উপর। আর অন্যরা সরকারি খাস জমি অথবা আত্মীয়-স্বজনের জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী ভাঙ্গনে নিঃস্ব হয়ে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। জীবন সংগ্রামে হিমশিম খাচ্ছেন একসময়ের এসব বিত্তশালীরা। কবে নদীর বুকে চর জাগবে, সেই চরে আবাদ করবেন- এই প্রত্যাশায় নদীর দিকে চেয়ে থাকবে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম।
এস দিলীপ রায়, লালমনিরহাট থেকে
সোমবার মে ১৩, ২০১৯ ০৪:২৭ অপরাহ্ন সর্বশেষ আপডেট: সোমবার মে ১৩, ২০১৯ ০৪:৩২ অপরাহ্ন
সীমান্তবর্তী মোগলহাটে ধরলা নদীর ভাঙ্গনে গেলো কয়েক বছরে জমি-জমা বসতভিটাসহ সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে তিন হাজারের বেশি পরিবার এখন ভূমিহীন। এদের মধ্যে আট শতাধিক পরিবারের আশ্রয় মিলেছে পরিত্যক্ত মোগলহাট রেলস্টেশন ও এর আশপাশে রেলওয়ে জমির উপর। আর অন্যরা সরকারি খাস জমি অথবা আত্মীয়-স্বজনের জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী ভাঙ্গনে নিঃস্ব হয়ে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। জীবন সংগ্রামে হিমশিম খাচ্ছেন একসময়ের এসব বিত্তশালীরা। কবে নদীর বুকে চর জাগবে, সেই চরে আবাদ করবেন- এই প্রত্যাশায় নদীর দিকে চেয়ে থাকবে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম।
Comments