মেসির সঙ্গে খেলতে তর সইছে না দি ইয়ংয়ের

বার্সেলোনার সঙ্গে চুক্তিটা হয়েছিল গত শীতের দলবদলে। তবে আগামী গ্রীষ্মের আগে তাকে নিতে পারবে এ শর্তেই তাকে বিক্রি করেছিল আয়াক্স। অবশেষে ডাচ ক্লাবে চলতি মৌসুম শেষ করেছেন তিনি। এবার পালা কাতালান ক্লাবে যোগ দেওয়ার। লিওনেল মেসিদের সঙ্গে খেলার। আর তার জন্য তর সইছে না এ ডাচ মিডফিল্ডারের।
ছবি: রয়টার্স

বার্সেলোনার সঙ্গে চুক্তিটা হয়েছিল গত শীতের দলবদলে। তবে আগামী গ্রীষ্মের আগে তাকে নিতে পারবে এ শর্তেই তাকে বিক্রি করেছিল আয়াক্স। অবশেষে ডাচ ক্লাবে চলতি মৌসুম শেষ করেছেন তিনি। এবার পালা কাতালান ক্লাবে যোগ দেওয়ার। লিওনেল মেসিদের সঙ্গে খেলার। আর তার জন্য তর সইছে না এ ডাচ মিডফিল্ডারের।

অবিশ্বাস্য একটি মৌসুম পার করল আয়াক্স। পাঁচ বছর পর আগের দিনই ডাচ লিগ শিরোপা নিশ্চিত করেছে দলটি। অল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে যেতে পারেনি দলটি। আর এ সবের অন্যতম কারিগর ছিলেন মাঝমাঠের প্রাণভোমরা দি ইয়ং। দলকে দু'হাত ভরে দিয়েই পাড়ি দিচ্ছেন স্পেনে।

মূলত, মেসির সঙ্গে খেলতে মরিয়া হয়ে আছেন দি ইয়ং। বিশেষকরে তার সঙ্গে অনুশীলন করা, পাশাপাশি খেলার কথা ভেবেই রোমাঞ্চিত এ তরুণ। ফক্স স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তা বললেনও অকপটে, 'অনুশীলনে আমি মেসিকে দেখতে, তার সঙ্গে খেলতে আমি দারুণ রোমাঞ্চিত অনুভব করছি। আমার মনে হয় আমি প্রতিটি বল তাকে পাস দিব।'

বার্সেলোনা ও আয়াক্সের খেলার ধরণে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। গতিময় ফুটবল খেলা এ মিডফিল্ডারকে মানিয়ে নিতে হবে তিকিতাকায়। দি ইয়ং অবশ্য বেশ আত্মবিশ্বাসী, 'আমি বার্সেলোনায় আলো কাড়তে পারলেও আমি পরিবর্তন হতে চাই না। আমি কৌতূহলী কিভাবে সেখানে পারফর্ম করব। আমার চারপাশের সেরাদের কাছ থেকে শিখে নিতে চাই। আমি সেখানে অনেকগুলো ভালো খেলোয়াড়দের একত্রে পাব। আমাকে মানিয়ে নিতে হবে। আমার মনে হয় আমি সে স্টাইলে মানিয়ে নিতে পারব।'

২০১৬ সালে আয়াক্সে যোগ দেওয়ার পর ক্লাবে দারুণ স্মৃতি রয়েছে দি ইয়ংয়ের। সে ক্লাব ছেড়ে যেতে কিছুটা খারাপ লাগছে তার, 'আমার কোন আক্ষেপ নেই, তবে খারাপ লাগছে। আমরা এ মৌসুমে দারুণ একটা দল ছিলাম। আমরা অনেক মজা করেছি। অনেক দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। আমি অবশ্যই এসব মিস করব।'

Comments

The Daily Star  | English
Islami Bank's former managing director Abdul Mannan

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago