পরিস্থিতিতে মাঠ ছোট হয়, পরিস্থিতিতেই মাঠ বড় হয়

Taunton Cricket Ground
ছবি: স্টার

দল যখন থাকে ছন্দে, ব্যাটসম্যানরা যখন থাকেন তুঙ্গে তখন মাঠ বড় হলেও পরোয়া করে না কেউ। আবার পরিস্থিতি বিরূপ হয়ে গেলে ছোট মাঠেও বল বাউন্ডারিতে পাঠানো মনে হয় সবচেয়ে কঠিন কাজ। টন্টনের ছোট মাঠ নিয়ে দেওয়া অভিমতে এরকমটাই ব্যাখ্যা তামিম ইকবালের।

এবার বিশ্বকাপের সবগুলো ভেন্যুর মধ্যে টন্টনকেই বলা হচ্ছে সবচেয়ে ছোট গ্রাউন্ড। ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার এখানেই তাণ্ডব চালিয়েছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলীরা। তখনকার দিনে ৩৭৩ রান ছিল প্রায় অকল্পনীয় সংগ্রহ। গাঙ্গুলি একাই করেন ১৮৩, রাহুল দ্রাবিড় করেন ১৪৫।

মাঠের স্কয়ার অব দ্য উইকেট বাউন্ডারি বেশ ছোট। অনেকসময় মিসটাইমিংও ছক্কা হওয়ার মতো। মাঠ ঘুরে দেখে, দুদিন অনুশীলন চালিয়ে তামিমেরও মনে হচ্ছে এটা বড় রানেরই গ্রাউন্ড। তবে তার মতে মাঠ ছোট নাকি বড় এটা নির্ভর করে নির্দিষ্ট সময়ের পরস্থিতিতির উপর,  ‘অনেক সময় যতই ছোট মাঠ থাকে না কেন ওটাই বড় হয়ে যায়, আবার বড় মাঠ থাকলে ওটাই ছোট হয়ে যায় যদি আপনি ঠিক ফর্মে থাকেন বা না থাকেন। কাজেই এটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই।’

ছোট মাঠে ক্যারিবিয়ান পাওয়ার হিটাররা কেমন করেন তা নিয়েও আছে আলোচনা। তামিম মনে করছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাওয়ার হিটারদের জন্য আসলে মাঠ ছোট নাকি বড় এটা আসলে কোন তফাৎ করে না, ‘ওদের পাওয়ার হিটার আছে। আর সাধারণত যেরকম ছয় মারে যেকোনো মাঠেই ছয় হয়ে যায়, যতই ছোট হোক বড় হোক না কেন। ওটা নিয়ে আসলে ভেবে লাভ নেই। এটা তো আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। যেটা নিয়ন্ত্রণে আছে সেটা নিয়েই কাজ করতে পারি।’

Comments

The Daily Star  | English

Wrap up polls preparations by December

Chief Adviser Muhammad Yunus yesterday instructed all relevant authorities to complete preparations by December for the upcoming national election.

1h ago