আমি একা বাড়ি যাব না: সতীর্থদের সরফরাজ

পাঁচ ম্যাচে তিনটিতে হেরে সেমি-ফাইনালের পথ অনেকটাই কঠিন করে ফেলেছে পাকিস্তান। তবে তার চেয়ে বড় ব্যাপার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে দলটি। তাই দেশে ফিরলে সমর্থকদের আক্রোশের মধ্যে পড়বেন তা ভালো করেই জানেন অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। তাই দলের সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছেন অধিনায়ক। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যম দ্য নিউজ।
ছবি: রয়টার্স

পাঁচ ম্যাচে তিনটিতে হেরে সেমি-ফাইনালের পথ অনেকটাই কঠিন করে ফেলেছে পাকিস্তান। তবে তার চেয়ে বড় ব্যাপার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে দলটি। তাই দেশে ফিরলে সমর্থকদের আক্রোশের মধ্যে পড়বেন তা ভালো করেই জানেন অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। তাই দলের সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছেন অধিনায়ক। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যম দ্য নিউজ।

উইন্ডিজের বিপক্ষে বিবর্ণ শুরুর পরের ম্যাচেই স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দারুণ খেলে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান। তবে অনেকেই ১৯৯২ সালের সঙ্গে কিছু মিল খুঁজে পেয়েছিলেন। সেবারও ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১০ উইকেটে হেরে শুরু করেছিল তারা। কিন্তু এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয় বৃষ্টিতে। পরের দুই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের সঙ্গে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারেনি। তাই বেশ চাপেই রয়েছে দলটি।

শেষ চারে খেলতে হলে পরের চারটি ম্যাচই জিততে হবে পাকিস্তানের। একটি ম্যাচ হারলেই বাড়ির পথ নিশ্চিত। তাই ড্রেসিং রুমে সতীর্থদের উপর কিছুটা রাগান্বিত হয়েই সরফরাজ বলেছেন, 'যদি কেউ মনে করে থাক যে আমি বাড়ি ফিরব তাহলে এটা তাদের বোকামি। আল্লাহ না করুক, যদি দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু হয়ে যায়, তাহলে আমি একা বাড়ি ফিরব না।'

প্রতিবেদন অনুযায়ী, সরফরাজের পাকিস্তানের কোচ মিকি আর্থার এবং অন্যান্য সিনিয়র সতীর্থরা এ নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি।

ভারতের বিপক্ষে হারের পর থেকেই সরফরাজের সমালোচনায় মেতেছে ক্রিকেট বিশ্ব। সাবেক পাকিস্তানি পেসার শোয়েব আক্তার তো তাকে অনেকবারই 'নির্বোধ' বলেছেন। বিশেষ করে ম্যাচের মধ্যে সরফরাজের বারংবার ভুল সিদ্ধান্তে বিরক্ত তিনি। তাকে এক হাত নিয়েছেন সাবেক পেসার ও কোচ ওয়াকার ইউনুসও।

রোববার লর্ডসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামবে পাকিস্তান। এরপর নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ রয়েছে তাদের। 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago