পাকিস্তানকে ২২৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে আফগানিস্তান

বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে জিততেই হবে পাকিস্তানের। অন্যদিকে হারানোর কিছু নেই আফগানিস্তানের। তাই শুরু থেকেই ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছে দলটি। অবশ্য পাকিস্তানের বোলারদের দারুণ নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পেরে ওঠেনি তারা। ২২৭ রানের স্কোর নিতে সন্তুষ্ট থাকতে হয় দলটিকে। জিততে হলে পাকিস্তানকে করতে হবে ২২৮ রান।
ছবি: রয়টার্স

বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে জিততেই হবে পাকিস্তানের। অন্যদিকে হারানোর কিছু নেই আফগানিস্তানের। তাই শুরু থেকেই ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছে দলটি। অবশ্য পাকিস্তানের বোলারদের দারুণ নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পেরে ওঠেনি তারা। ২২৭ রানের স্কোর নিতে সন্তুষ্ট থাকতে হয় দলটিকে। জিততে হলে পাকিস্তানকে করতে হবে ২২৮ রান।

টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার রহমত শাহ ও অধিনায়ক গুলবাদিন নাইব হাত খুলে ব্যাট করতে থাকেন। তবে পরিবর্তিত বোলার হিসেবে বল হাতে নিয়েই আফগানদের চাপে ফেলে দেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। প্রথম ওভারেই দুটি উইকেট নেন। এরপর ইকরাম আলি খিলকে নিয়ে দলের হাল ধরার চেষ্টায় থাকা রহমতকে ফেরান ইমাদ ওয়াসিম। দলীয় ৫৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে তখন বেশ চাপে পড়ে যায় আফগানিস্তান।

তবে চতুর্থ উইকেটে ইকরামের সঙ্গে ইনিংস মেরামতের কাজে নামেন সাবেক অধিনায়ক আসগর আফগান। গড়েন ৬৪ রানের জুটি। আসগরকে ফিরিয়ে এ জুটি ভাঙেন সাদাব খান। স্কোর বোর্ডে ৪ রান যোগ হতে ইকরামকেও ফেরান ইমাদ। ফলে আবার চাপে যায় আফগানিস্তান। এরপর মোহাম্মদ নবি ও নজিবুল্লাহ জাদরান দলের হাল ধরেন। ৪২ রানের জুটি গড়েন। নবিকে ফিরিয়ে এ জুটি ভাঙেন ওয়াহাব রিয়াজ। এক প্রান্ত ধরে চেষ্টা চালাতে চেয়েছিলেন নজিবুল্লাহ। তবে আফ্রিদির তোপে থামেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ২২৭ রান তোলে দলটি।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪২ রান করে করেন নজিবুল্লাহ ও আসগর। এছাড়া ৩৫ রান করেন রহমত। পাকিস্তানের পক্ষে এদিনও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন শাহিন। এদিনও ৪টি উইকেট তুলে নিয়েছেন এ পেসার। খরচ করেছেন ৪৭ রান। এছাড়া ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ওয়াহাব ও ইমাদ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

আফগানিস্তান: ৫০ ওভারে ২২৭/৯ (রহমত ৩৫, গুলবাদিন ১৫, হাশমতউল্লাহ ০, ইকরাম ২৪, আসগর ৪২, নবি ১৬, নজিবুল্লাহ ৪২, সামিউল্লাহ ১৯, রশিদ ৮, হামিদ ১, মুজিব ৭; ইমাদ ২/৪৮, আমির ০/৪৮, আফ্রিদি ৪/৪৭, হাফিজ ০/১০, ওয়াহাব ২/২৯, সাদাব ১/৪৪)।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

10h ago