দল নির্বাচনে অন্যদের উপর ভরসা করবেন ডমিঙ্গো

প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশের দল নির্বাচনে দুই স্তরের নিয়ম থাকায় রাসেল ডমিঙ্গো পদাধিকার বলেই একজন নির্বাচকও। যেকোনো সিরিজে দল নির্বাচনে তার থাকছে বড় ভূমিকা। কিন্তু জাতীয় দলের ব্যস্ত সূচির মাঝে এই দায়িত্ব পালন করতে যথেষ্ট ঘরোয়া ক্রিকেট দেখার অসম্ভব বলে স্বীকার করলেন প্রথম দিনেই। তার ভরসা এইচপি, ‘এ’ দলের কোচ আর অন্য নির্বাচকরা- যাদের কাছ থেকে বিশ্বস্ত তথ্য পেতে চান তিনি।
Russell Domingo
ফাইল ছবি: ফিরোজ আহমেদ

প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশের দল নির্বাচনে দুই স্তরের নিয়ম থাকায় রাসেল ডমিঙ্গো পদাধিকার বলেই একজন নির্বাচকও। যেকোনো সিরিজে দল নির্বাচনে তার থাকছে বড় ভূমিকা। কিন্তু জাতীয় দলের ব্যস্ত সূচির মাঝে এই দায়িত্ব পালন করতে যথেষ্ট ঘরোয়া ক্রিকেট দেখার অসম্ভব বলে স্বীকার করলেন প্রথম দিনেই। তার ভরসা এইচপি, ‘এ’ দলের কোচ আর অন্য নির্বাচকরা- যাদের কাছ থেকে বিশ্বস্ত তথ্য পেতে চান তিনি।

চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে কোচ হিসেবে দায়িত্বে থাকার সময়েই দুই স্তর বিশিষ্ট খেলোয়াড় নির্বাচন প্রক্রিয়া তৈরি করে বিসিবি। প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন, হাবিবুল বাশারের প্রথম স্তরের নির্বাচনের পর দ্বিতীয় ধাপে দল নির্বাচনে অংশ নেন প্রধান কোচ, অধিনায়ক ও দলের ম্যানেজার। সবশেষে সায় নিতে হয় বিসিবি সভাপতির।

হাথুরুসিংহে নিজে নির্বাচক প্যানেলে থেকে ঘরোয়া কোনো ম্যাচ দেখতেন না। জাতীয় লিগ বা বিপিএলের সময়টায় ছুটি কাটাতেন তিনি। এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিলেন সর্বশেষ কোচ স্টিভ রোডস। ঘরোয়া ক্রিকেট দেখতে দেশের নানান প্রান্তে যেতে দেখা গেছে তাকে।

বুধবার (২১ অগাস্ট) দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে ডমিঙ্গো দল নির্বাচনে তার ভূমিকা নিয়ে কোন প্রক্রিয়া এগুবেন তা পরিষ্কার করেছেন, ‘এখন আমি জিম্বাবুয়ে আর আফগানিস্তান সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি। হ্যাঁ, এটা নিশ্চিত এত খেলা (ঘরোয়া ক্রিকেট) সরাসরি গিয়ে দেখা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে আমার কিছু বিশ্বস্ত মানুষ দরকার। নির্বাচকরা ভালো ইনপুট দেবেন। সেই সঙ্গে ‘এ’ দল, এইচপি দলের কোচের সঙ্গে আমার যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে, কথা বলতে হবে। সঠিক মানুষদের কাছ থেকে বিশ্বস্ত তথ্য পাওয়া নিশ্চিত করতে হবে।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago