ঘরের মাঠই সমস্যা কর্তুয়ার

দারুণ ছন্দে থাকা কেইলর নাভাস দলে থাকতেও চেলসি থেকে থিবো কর্তুয়াকে কিনে আনে রিয়াল মাদ্রিদ কর্তৃপক্ষ। জানিয়ে দেওয়া হয় তিনিই হবেন রিয়ালের প্রধান গোলরক্ষক। বাধ্য হয়েই সে সিদ্ধান্ত মানতে হয় কোচ জিনেদিন জিদানকেও। ইচ্ছার বিরুদ্ধেই ছেড়ে দেন নাভাসকে। কিন্তু রিয়ালে যোগ দেওয়ার পর থেকেই বাজে সময় পার করছেন কর্তুয়া। আর তার অধিকাংশই হচ্ছে নিজেদের মাঠ বার্নাব্যুতে।
ছবি: এএফপি

দারুণ ছন্দে থাকা কেইলর নাভাস দলে থাকতেও চেলসি থেকে থিবো কর্তুয়াকে কিনে আনে রিয়াল মাদ্রিদ কর্তৃপক্ষ। জানিয়ে দেওয়া হয় তিনিই হবেন রিয়ালের প্রধান গোলরক্ষক। বাধ্য হয়েই সে সিদ্ধান্ত মানতে হয় কোচ জিনেদিন জিদানকেও। ইচ্ছার বিরুদ্ধেই ছেড়ে দেন নাভাসকে। কিন্তু রিয়ালে যোগ দেওয়ার পর থেকেই বাজে সময় পার করছেন কর্তুয়া। আর তার অধিকাংশই হচ্ছে নিজেদের মাঠ বার্নাব্যুতে।

ঘরের মাঠে যেন কর্তুয়ার জন্য একটু বেশি সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বার্নাবুতে রিয়ালের হয়ে মোট ১৯ ম্যাচে গোল হজম করেছেন ২৪টি। আর চলতি মৌসুমে অবস্থার অবনতি হয়েছে। প্রতি ম্যাচে গড়ে ১.৩৭ হারে গোল হজম করেছেন কর্তুয়া। যেখানে ঘরের মাঠে হারটি আরও বেশি। ১.৫ হারে গোল খেয়েছেন বার্নাব্যুতে। অন্যদিকে নাভাস থাকাকালীন সময়ে প্রতি ম্যাচে ০.৯৮ হারে গোল হজম করেছিল রিয়াল। আর ঘরের মাঠে হারটি ছিল আরও ভালো। ম্যাচ প্রতি গোলের হার ০.৯৪।

আগের দিন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে বেলজিয়ান ক্লাব ব্রুসের সঙ্গে প্রথমার্ধেই দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে রিয়াল। অথচ গোল দুটি দেওয়ার সময় দুইবারই নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিলেন ইমানুয়েল ডেনিস বোনাভেনচার। আর সে সঙ্গে নিজের নিয়ন্ত্রণ হারান কর্তুয়াও। আর দ্বিতীয়বার এমনটা হওয়ার পর মাঠেই তাকে দুয়ো দিতে থাকে রিয়াল সমর্থকরা। আর কর্তুয়ার এমন কাণ্ডে বিরক্ত জিদানও। দ্বিতীয়ার্ধে তাকে তো আর মাঠেই নামাননি। আর এরপর যেন সমালোচনার তীরে কর্তুয়াকে আরও বেশি বিদ্ধ করছেন সমর্থকরা।

আর বদলী হিসেবে নেমে দারুণ খেলেছেন আলফনসো আরেওলা। দুটি দারুণ সেভ করেছেন। এখন পর্যন্ত রিয়ালের হয়ে ১৩৫ মিনিট খেলে কোন গোল হজম করেননি তিনি। তাতে বেশ চাপেই পড়েছেন কর্তুয়া। একই সঙ্গে বেড়েছে গোলরক্ষক নিয়ে বিতর্কও। অন্যদিকে পিএসজিতে যোগ দিয়ে একের পর এক ক্লিন শিট উপহার দিয়ে যাচ্ছেন নাভাস।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago