টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে গুঁড়িয়ে শুরু শ্রীলঙ্কার

ওয়ানডে সিরিজ হারার পর টি-টোয়েন্টিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে শ্রীলঙ্কা। দানুশকা গুনাথিলেকার ফিফটিতে জুতসই রান পাওয়ার পর নুয়ান প্রদীপ আর ইশুরু উদানা মিলিয়ে গুঁড়িয়ে দেন পাকিস্তানকে।
ফিফটির পর গুনাথিলেকা। ছবি: এএফপি

ওয়ানডে সিরিজ হারার পর টি-টোয়েন্টিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে শ্রীলঙ্কা। দানুশকা গুনাথিলেকার ফিফটিতে জুতসই রান পাওয়ার পর নুয়ান প্রদীপ আর ইশুরু উদানা মিলিয়ে গুঁড়িয়ে দেন পাকিস্তানকে।

লাহোরে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শ্রীলঙ্কার করা ১৬৫ রানের জবাবে পাকিস্তান অলআউট হয়েছে ১০১ রানে। ৬৪ রানে জিতে তাই তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেল দাসুন শানাকার নেতৃত্বে কয়েকজন মূল খেলোয়াড়কে ছাড়া সফরে যাওয়া শ্রীলঙ্কা।

শনিবার সন্ধ্যায় গাদ্দাফী স্টেডিয়ামে টস জিতে লঙ্কানদের আগে ব্যাট করতে দিয়েছিল পাকিস্তান। আবিস্কা ফার্নেন্দো আর গুনাথিলেকা আনেন ঝড়ো শুরু। গুনাথিলেকা ছিলেন বেশি আগ্রাসী। ওভার প্রতি নয়ের উপর রান করে জুটিতে ৮৪ রান আনেন তারা। ৩৮ বলে ৫৭ করে আগে আউট হন গুনাথিলেকাই। ফার্নেন্দো ফিরের ৩৪ বলে ৩৩ করে।

ভানুকা রাজাপাকসে আর শানাকা মিলে পাড়ি দেন বাকি পথ। রাজাপাকশের ২২ বলে ৩২ আর শানাকার ১০ বলে ১৭ রানে দেড়শো পেরোয় দলের রান।

১৬৬ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরুতেই প্রদীপ-উদানার তোপে পড়ে পাকিস্তানের টপ অর্ডার। রান আটকে দেওয়ার পাশাপাশি উইকেট তুলতে থাকেন তারা। বাবর আজম ফেরেন প্রদীপের বলে। দলে ফেরা আহমেদ শেহজাদকে বোল্ড করে ফেরত পাঠান উদানা। দলে ফেরা আরেক ব্যাটসম্যান উমর আকমল মুখোমুখি প্রথম বলেই এলবডিব্লিও হয়ে ফেরত যান।

২২ রানে ৩ উইকেট হারানো দল আর জেতার অবস্থায় ফিরতে পারেনি। চতুর্থ উইকেটে ইফতেখার আহমেদকে নিয়ে চেষ্টা চালিয়েছিলেন অধিনায়ক সরফরাজ। কিন্তু তাদের ছোট্ট জুটি ভাঙতেই হুড়মুড় করে ভেঙে পরে পাকিস্তানের ইনিংস।

সরফরজার ২৪, ইফতার ২৫ আর বাবর ১৩ ছাড়া কেউ স্পর্শ করতে পারেননি দুই অঙ্ক। ২১ রানে ৩ উইকেট নেন প্রদীপ। উদানা মাত্র ১১ রানেই পান ৩ উইকেট।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now