অদ্ভুত চোটে ফেরার লড়াইয়ে সৈয়দ খালেদ

অবসরে বাড়িতে বসে টিভি দেখছিলেন পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদ, হঠাৎ পায়ে টান লেগে যায়। একটু জোর করে পা সোজা করতে গিয়ে ছিঁড়ে যায় লিগামেন্টই। ঈদের আগে পাওয়া সেই চোট এখনো সেরে উঠেনি। অস্ত্রোপচার করিয়ে আছেন পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায়। এরমধ্যে জাতীয় দল, ‘এ’ দল, এইচপি দলে বেশ কিছু খেলা মিস হয়েছে, খেলতে পারছেন না জাতীয় লিগেও। হতাশার মাঝে নীরবেই চলছে তার ফেরার লড়াই।
Syed Khaled Ahmed
পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদ। ফাইল ছবি

অবসরে বাড়িতে বসে টিভি দেখছিলেন পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদ, হঠাৎ পায়ে টান লেগে যায়। একটু জোর করে পা সোজা করতে গিয়ে ছিঁড়ে যায় লিগামেন্টই। ঈদের আগে পাওয়া সেই চোট এখনো সেরে উঠেনি। অস্ত্রোপচার করিয়ে আছেন পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায়। এরমধ্যে জাতীয় দল, ‘এ’ দল, এইচপি দলে বেশ কিছু খেলা মিস হয়েছে, খেলতে পারছেন না জাতীয় লিগেও। হতাশার মাঝে নীরবেই চলছে তার ফেরার লড়াই। 

মঙ্গলবার ছুটির দিনে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাওয়া গেল বাংলাদেশের হয়ে ২ টেস্ট খেলা এই পেসারকে। বিসিবির ফিজিও বায়েজিদুল ইসলামের সঙ্গে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে আছেন তিনি। আপাতত জিম, রানিং, ওয়েট লিফটিং, স্কোয়াট, লেগ প্রেস এসবই চলছে তার। আরও মাস দুয়েক তা চলবে। এরপরই হাতে নিতে পারবেন বল,  ‘এখন পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় আছি, এর শেষ বলতে কিছু নেই। ভালো হয়ে গেলে এটা চালিয়ে যেতে হবে। আলহামদুলিল্লাহ এখন ৭০ ভাগ ঠিক আছি।’

মে মাসে ছিল রোজা। রোজার সময় ক্যাম্পেই ছিলেন। ঈদের আগে ছুটি নিয়ে বাড়িতে গিয়েই বাধান চোট।  জানালেন হয়ত পানি শূন্যতায় হয়েছে এমন বিপত্তি, ‘রোজার মধ্যে ছিলাম, হতে পারে সেহরির সময় পানি কম খেয়েছি। না বুঝেই মেরে (সোজা টান) দিয়েছিলাম, তখনই চোট হয়।’

নভেম্বরের শেষ দিকের আগে বল হাতেই নিতে পারছেন না, তারমানে জাতীয় লিগের পুরোটাই মিস করছেন। নভেম্বরে ভারত সফরের দলেও বিবেচিত হওয়ার সুযোগ নেই তার। গতি আর বাউন্স দিয়ে নজরকাড়া এই পেসার ফেরার আশা করছেন বিপিএলে, ‘নভেম্বরের শেষের দিকে আমাকে ছাড় দিবে, আশা করছি এর মধ্যে সব শেষ হয়ে যাবে। এরপরই বোলিং শুরু করবো। বিপিএল হলে, বিপিএল দিয়ে ফেরার আশা করছি।’

খেলার বাইরে থাকায় হতাশা জমেছে। তবে পুনর্বাসন ঠিক পথে চলায় আশার ঝিলিকও মিলছে। জাতীয় দলের নতুন ফিজিও জুলিয়ান ক্যালিফাতোর সঙ্গে বুধবার মিটিং করবেন। এরপর তার পরামর্শেই চালাবেন ফেরার লড়াই।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago