যে কারণে চাপে নেই ভারত

নানা কারণে বিপর্যস্ত বাংলাদেশের কাছে ভারত হেরে যাবে এমনটা বেশিরভাগই আঁচ করতে পারেনি। দিল্লিতে প্রথম ম্যাচে ধরাশায়ী হওয়ার পর রাজকোটে সিরিজ রক্ষার মিশন ভারতের। ব্যাকফুটে থেকে ভারতে খেলতে এসে বাংলাদেশ এখন চালকের আসনে। সামনে সিরিজ জেতার হাতছানি, আর ভারতের সিরিজ হারানোর শঙ্কা। তবু এই ম্যাচকে ঠিক বাঁচা-মরার লড়াই মনে করছে না ভারত। অনুভব করছে না চাপ। তার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন লেগ স্পিনার যুজভেন্দ্র চেহেল।
 Yuzvendra Chahal
ফাইল ছবি: বিসিবি

নানা কারণে বিপর্যস্ত বাংলাদেশের কাছে ভারত হেরে যাবে এমনটা বেশিরভাগই আঁচ করতে পারেনি। দিল্লিতে প্রথম ম্যাচে ধরাশায়ী হওয়ার পর রাজকোটে সিরিজ রক্ষার মিশন ভারতের। ব্যাকফুটে থেকে ভারতে খেলতে এসে বাংলাদেশ এখন চালকের আসনে। সামনে সিরিজ জেতার হাতছানি, আর ভারতের সিরিজ হারানোর শঙ্কা। তবু এই ম্যাচকে ঠিক বাঁচা-মরার লড়াই মনে করছে না ভারত। অনুভব করছে না চাপ। তার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন লেগ স্পিনার যুজভেন্দ্র চেহেল।

গেল রবিবার দিল্লিতে প্রথম ম্যাচে ভারতের করা ১৪৮ রান ৩ বল বাকি থাকতে টপকে ৭ উইকেটে জেতে বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে শক্তি-সামর্থ্যে এগিয়ে থাকা অনেক বড় প্রতিপক্ষের এমন ধাক্কা স্থানীয় গণমাধ্যমের কাছেও বড় প্রশ্নের কারণ।

দ্বিতীয় ম্যাচের আগে রাজকোটে এসে লেগ স্পিনার চেহেল জানালেন, যেভাবে কথাবার্তা হচ্ছে, সেরকম চাপ আসলে নেই ভারতের ওপর, ‘এখানে কোনো চাপ নেই। কারণ এটা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ, নক আউট আসর নয় যে আপনি ছিটকে গেলেন। অবশ্যই এক দল জিতবে, আরেকদল হারবে। তারা (বাংলাদেশ) সেদিন ভালো খেলেছে।’

বাংলাদেশের চেয়ে নিজেদেরই এগিয়ে রেখেছিলেন চেহেল। কিন্তু নির্দিষ্ট দিনে বাংলাদেশ ভালো খেলাতেই নাকি ফল নিজেদের পক্ষে আনতে পারেননি তারা, ‘প্রথমত, আমি বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানাই। তারা সত্যিই ভালো খেলেছে। আমরা জানতাম, আমরা ভালো দল। কিন্তু আপনি যদি দেখেন, গত কয়েক ম্যাচ থেকেই তারা আমাদের চাপে ফেলে আসছে। মুশফিক লক্ষ্যটা হিসেব করে এগিয়েছে। কিন্তু এই হেরে যাওয়া চাপের নয়। এটা তিন ম্যাচের সিরিজ। এক ম্যাচে পিছিয়ে আছি, ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ জেতার বিশ্বাস আছে।’

আগামী বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) চেহেলের কথা মতো ভারত ঘুরে দাঁড়াতে পারে কিনা তার ফয়সালা হয়ে যাবে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago