বাংলাদেশকে আশা দেখাচ্ছে নাগপুরের উইকেট

মন্থর উইকেট, বল ব্যাটে আসে ধীরে, স্পিনাররা পান বাড়তি সুবিধা। বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান হলেও তেড়েফুঁড়ে মারার সুযোগ খুব একটা নেই। এমন উইকেট বাংলাদেশের জন্য খুব মাননসই। দিল্লিতে এরকম উইকেটেই ভারতকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ বা কোচ রাসেল ডমিঙ্গো চান উইকেট থাকুক তাদের প্রত্যাশামতোই। খবর হলো, নাগপুরের উইকেটের পরিসংখ্যানও আশা দিচ্ছে বাংলাদেশকে।

মন্থর উইকেট, বল ব্যাটে আসে ধীরে, স্পিনাররা পান বাড়তি সুবিধা। বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান হলেও তেড়েফুঁড়ে মারার সুযোগ খুব একটা নেই। এমন উইকেট বাংলাদেশের জন্য খুব মাননসই। দিল্লিতে এরকম উইকেটেই ভারতকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ বা কোচ রাসেল ডমিঙ্গো চান উইকেট থাকুক তাদের প্রত্যাশামতোই। খবর হলো, নাগপুরের উইকেটের পরিসংখ্যানও আশা দিচ্ছে বাংলাদেশকে।

নাগপুরের বিদর্ভ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মাঠে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হয়েছে ১১টি। তাতে কেবল একবারই দেখা গেছে দুইশোর বেশি রান। একশো পঞ্চাশ ছাড়ানো ইনিংস দেখা গেছে মাত্র পাঁচটি। এখানকার গড় রান তাই ১২৫-এর মতো। ২০১৬ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই মাঠেই নিউজিল্যান্ড ১২৬ রান করে ভারতকে গুটিয়ে দিয়েছিল মাত্র ৭৯ রানে।

শনিবার (৯ নভেম্বর) সকালে এসে অনুশীলনে নেমে উইকেট দেখে আশা বেড়ে গেছে বাংলাদেশের। সংবাদ সম্মেলনে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো জানিয়ে দিলেন উইকেট নিয়ে তাদের ভাবনা, ‘আমরা অবশ্যই ধারণা করছি যে উইকেটে স্পিন ধরবে। এটা হলে আমাদের স্পিনারদের সুযোগ বেড়ে যাবে। আমাদের এরকম এত বোলার আছে যাদের দিয়ে ২০ ওভারই পুরো করা সম্ভব।’

বাংলাদেশের মন্থর উইকেটের চাওয়া মূলত দুই কারণে। তূণে নেই বিস্ফোরক কোনো ব্যাটসম্যান। নিখাদ ব্যাটিং উইকেট হলে ভারতের তাগড়া ব্যাটসম্যানদের সঙ্গে পেরে ওঠার সামর্থ্য নেই বাংলাদেশের। উইকেট যদি হয় মন্থর, তাহলে ছোট-বড় সব ব্যাটসম্যানই ভোগেন সমান অসুবিধায়। আবার বাংলাদেশের মূল বোলিং শক্তিও স্পিন। দলে স্পিনিং অলরাউন্ডারদের ছড়াছড়ি থাকায় মন্থর উইকেটে ফায়দা তোলা হয় সহজ।

বাংলাদেশের মন্থর উইকেটের চাহিদা, ভারত চেয়ে আসছিল ব্যাটিং উইকেট। যদিও ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলছেন, স্কিল দেখাতে পারলে উইকেট বাধা হবে না, ‘আমি এখনো উইকেট দেখিনি। কিন্তু নাগপুরে সাধারণত ক্রিকেট খেলার জন্য ভালো উইকেট হয়। বোলাররা জায়গায় বল করতে পারলে, তাদের সুবিধা থাকে। আপনার যদি দক্ষতা থাকে আর বৈচিত্র্য থাকে, তবে উইকেট ব্যাপার না।’

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

9h ago