এই বোলিং আক্রমণ নিয়েই ভারতকে দু’বার অলআউট!

টেস্টের বাংলাদেশের বোলিং লাইনআপকে ধরা হয় সবচেয়ে দুর্বল। উপমহাদেশের বাইরের দলের সঙ্গে ঘরের মাঠে খেলা হলেও তাও স্পিন দিয়ে দুর্বলতা ডেকে পাওয়া যায় সাফল্য। কিন্তু ঘরের বাইরে কিংবা উপমহাদেশের কোন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলতে নামলেই বেরিয়ে আসে বোলিংয়ের কঙ্কাল। এবারও ভারত সফরে বাংলাদেশের বড় চিন্তার নাম টেস্ট বোলিং। কিন্তু মোহাম্মদ মিঠুন মনে করছেন এই আক্রমণ দিয়েই শক্তিশালী ভারতকে দুবার আলআউট করে দিতে পারেন তারা।
ছবি: বিসিবি

টেস্টের বাংলাদেশের বোলিং লাইনআপকে ধরা হয় সবচেয়ে দুর্বল। উপমহাদেশের বাইরের দলের সঙ্গে ঘরের মাঠে খেলা হলেও তাও স্পিন দিয়ে দুর্বলতা ডেকে পাওয়া যায় সাফল্য। কিন্তু ঘরের বাইরে কিংবা উপমহাদেশের কোন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলতে নামলেই বেরিয়ে আসে বোলিংয়ের কঙ্কাল। এবারও ভারত সফরে বাংলাদেশের বড় চিন্তার নাম টেস্ট বোলিং। কিন্তু মোহাম্মদ মিঠুন মনে করছেন এই আক্রমণ দিয়েই শক্তিশালী ভারতকে দুবার আলআউট করে দিতে পারেন তারা।

টেস্টে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষকে দু’বার অলআউট করেছে খুব কমই। ভারতকে কখনই টেস্টে দু’বার অলআউট করতে পারেনি বাংলাদেশ। দুই দলের এই পর্যন্ত নয় দেখায় সাতবারই জিতেছে ভারত। বাকি দুই ম্যাচ বৃষ্টির বদান্যতায় ড্র করতে পারে বাংলাদেশ।

টেস্টে বাংলাদেশের বোলিংয়ের অন্যতম সেরা অস্ত্র ছিলেন সাকিব আল হাসান। নিষেধাজ্ঞার কারণে নেই তিনিও। মোস্তাফিজুর রহমান টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে ছন্দ দেখিয়েছেন তাতে তার উপর আস্থা রাখা মুশকিল। বাকিদের মধ্যে সবচেয়ে অভিজ্ঞ তাইজুল ইসলাম, আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। পেস আক্রমণ থাকবে বরাবরের মতই অনভিজ্ঞ।

অথচ মঙ্গলবার হোল্কার স্টেডিয়ামে অনুশীলন শেষে দলের হয়ে কথা বলতে আসা মিঠুন শোনালেন অতি আশাবাদের কথা, ‘বিশ্বাস করি এটা সম্ভব (ভারতের ২০ উইকেট নেওয়া) । আমি একজন ব্যাটসম্যান, আমার আউট হতে একটা বলই লাগে। এটা সব ব্যাটসম্যানের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আমরা যদি চাপ তৈরি করতে পারি, যে বোলিং আক্রমণ আছে যদি নিয়ন্ত্রিত বোলিং করতে পারি অবশ্যই সম্ভব।’

মিঠুন অবশ্য তার এই কথার পেছনে যুক্তি হিসেবে আনলেন টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফল, ‘যদি পিছনে থাকাই, এই সফরের আগে কেউ আশা করেনি যে আমরা টি–টোয়েন্টিতে ভারতের মাটিতে ভারতকে হারিয়ে দেবে। তবে আমাদের বিশ্বাস ছিল। আমরা যখনই মাঠে নামি জেতার জন্যই নামি। প্রতিপক্ষ কঠিন হোক আর সহজ হোক। কখনো হয় কখনো হয় না। আমাদের আত্মনিবেদনে কিন্তু ঘাটতি নেই।’

মিঠুনের কথামতো বাংলাদেশের বোলাররা কেমন করেন, তা দেখতে অবশ্য খুব বেশি অপেক্ষা করতে হচ্ছে না।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago