ধোনির ভবিষ্যৎ নিয়ে মুখ খুললেন সৌরভ

বিশ্বকাপের পর থেকেই মাঠ বিমুখ মহেন্দ্র সিং ধোনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেননি, কিন্তু তাকে দেখা যাচ্ছে না কোন সিরিজেই। দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ এবং এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও নেই সাবেক এই অধিনায়ক। ভারতীয় ক্রিকেটে তার ভবিষ্যৎ কী, এই নিয়ে চলছে গুঞ্জন। এরমধ্যেই মুখ খুলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নতুন সভাপতি ও ধোনির এক সময়ের সতীর্থ সৌরভ গাঙুলি।
ছবি: এএফপি
বিশ্বকাপের পর থেকেই মাঠ বিমুখ মহেন্দ্র সিং ধোনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেননি, কিন্তু তাকে দেখা যাচ্ছে না কোন সিরিজেই। দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ এবং এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও নেই সাবেক এই অধিনায়ক। ভারতীয় ক্রিকেটে তার ভবিষ্যৎ কী, এই নিয়ে চলছে গুঞ্জন। এরমধ্যেই মুখ খুলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নতুন সভাপতি ও ধোনির এক সময়ের সতীর্থ সৌরভ গাঙুলি। 

ধোনিকে নিয়ে কেন এতো লুকোছাপা? কোন পথে হাঁটছে ভারতীয় বোর্ড? এমন সব প্রশ্ন যখন বড় হতে চলেছে, তখন সৌরভ জানালেন পেশাদারি মন আর সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়ের সম্মানের বিষয়টি মাথায় নিয়েই এগুচ্ছেন তারা, ‘পুরো বিষয়টিই খুব স্বচ্ছ। তবে কিছু বিষয় থাকে যা সবার সামনে বলা যায় না। কিন্তু সব খুব স্বচ্ছ রয়েছে এমএস ধোনির বিষয়ে এবং আপনারা সব কিছু সময় মতো জানতে পারবেন।’


ধোনিকে কবে বিদায় দেওয়া হবে, কি উপায়ে করা হবে তা হবে স্বচ্ছ কিন্তু সব সিদ্ধান্ত খোলামেলাভাবে নেওয়া হবে না, এমন ইঙ্গিত ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ কর্তার, ‘বোর্ড, ধোনি ও নির্বাচকদের কাছে পুরো বিষয়টি একদম পরিষ্কার। ধোনির মতো একজন চ্যাম্পিয়নকে নিয়েই যখন পুরো বিষয়, তখন কিছু জিনিস বন্ধ দরজার ভিতরে হওয়া উচিৎ। আর সেটাও খুব স্বচ্ছ হওয়া উচিত। এবং সবাই জানে বিষয়টি কোথায় দাঁড়িয়ে আছে।’

ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ রবি শাস্ত্রী কদিন আগে মন্তব্য করেছিলেন, ধোনি আসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে থাকছেন কিনা তা নির্ধারিত হবে তার সামনের আইপিএল পারফরম্যান্সের উপর। তিনি জানিয়েছিলেন তিন মাসের মধ্যেই সব ছবি পরিষ্কার হয়ে যাবে। 

যাকে নিয়ে এত কথা সেই ধোনি চুপচাপ, তবে ইঙ্গিত দিয়েছেন শীঘ্রই সব খোলাসা হচ্ছে, ‘জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।’ 
 

Comments

The Daily Star  | English
Bangladeshi migrant workers in gulf countries

Can we break the cycle of migrant exploitation?

There has been a silent consensus on turning a blind eye to rights abuses of our migrant workers.

8h ago