ভারতের পর পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের সেঞ্চুরির এই কীর্তি

২০০৭ সালে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরি করেছিলেন ভারতের প্রথম চার ব্যাটসম্যানের সবাই। সেই কীর্তিতে ভাগ বসিয়েছেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। করাচি টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেঞ্চুরির স্বাদ নিয়েছেন শান মাসুদ, আবিদ আলি, আজহার আলি ও বাবর আজম।
pakistan babar azhar
ছবি: এএফপি

২০০৭ সালে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরি করেছিলেন ভারতের প্রথম চার ব্যাটসম্যানের সবাই। সেই কীর্তিতে ভাগ বসিয়েছেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। করাচি টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেঞ্চুরির স্বাদ নিয়েছেন শান মাসুদ, আবিদ আলি, আজহার আলি ও বাবর আজম।

ইতিহাসে মাত্র দ্বিতীয়বারের মতো টেস্ট ক্রিকেট দেখল লাইনআপের প্রথম চার ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরি। আগের দিনই ব্যক্তিগত মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন দুই ওপেনার মাসুদ ও আবিদ। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) টেস্টের চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনে তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন তিনে নামা পাকিস্তান অধিনায়ক আজহার ও চারে নামা সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান বাবর।

বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের ব্যাটসম্যানরা সেঞ্চুরি করেছিলেন প্রথম ইনিংসে। আর পাকিস্তানের তারকারা লঙ্কানদের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছেন ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসে।

মাসুদের ব্যাট থেকে এসেছে ১৩৫ রান। অভিষেকের পর টানা দুই টেস্টে সেঞ্চুরি হাঁকানো আবিদ থামেন ১৭৪ রানে। তৃতীয় দিনের ৫৭ রান নিয়ে এদিন খেলতে নামা আজহার উপহার দেন ১১৮ রানের ইনিংস। তার ১৫৭ বলের ইনিংসে ছিল ১৩ চার। বাবর নেমেছিলেন ২২ রান নিয়ে। তিনি খেলেন হার না মানা ১০০ রানের ইনিংস। ১৩১ বল মোকাবিলায় ৭ চার ও ১ ছয় মারেন অমিত প্রতিভাবান তারকা।

২৫ বছর বয়সী বাবর চলতি বছর দীর্ঘ সংস্করণের ক্রিকেটে আছেন দুর্দান্ত ছন্দে। সবশেষ ছয় ইনিংসে এটি তার তৃতীয় সেঞ্চুরি। ২০১৯ সালে মাত্র ছয় টেস্ট খেলে ৬৮.৪৪ গড়ে ৬১৬ রান করেছেন তিনি। তার স্ট্রাইক রেটও চোখে পড়ার মতো, ৭২.৩০।

উল্লেখ্য, ১২ বছর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছিলেন ভারতের দুই ওপেনার দিনেশ কার্তিক (১২৯) ও ওয়াসিম জাফর (১৩৮)। তিনে নেমে দলনেতা রাহুল দ্রাবিড় করেছিলেন ১২৯ রান। শচীন টেন্ডুলকার অপরাজিত ছিলেন ১২২ রানে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago