মেসির এল ক্লাসিকোর রেকর্ড ভাঙলেন ভিনিসিয়ুস

এডেন হ্যাজার্ড সুস্থ থাকলে হয়তো শুরুর একাদশে জায়গাই মিলত না। কিংবা গ্যারেথ বেল যদি ফর্মে থাকতেন তাহলেও না। তবে রিয়াল মাদ্রিদে যে তাদের চেয়ে কোন অংশেই কম নন তা আগের দিন বার্সেলোনার বিপক্ষে কড়ায় গণ্ডায় বুঝিয়ে দিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ম্যাচের প্রথম গোলটি আসে তার পা থেকেই। আর এ গোল করে অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি। বার্সা অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে পেছনে ফেলে একবিংশ শতাব্দীতে এল ক্লাসিকোর সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা এখন এ ব্রাজিলিয়ান তারকা।
ছবি: এএফপি

এডেন হ্যাজার্ড সুস্থ থাকলে হয়তো শুরুর একাদশে জায়গাই মিলত না। কিংবা গ্যারেথ বেল যদি ফর্মে থাকতেন তাহলেও না। তবে রিয়াল মাদ্রিদে যে তাদের চেয়ে কোন অংশেই কম নন তা আগের দিন বার্সেলোনার বিপক্ষে কড়ায় গণ্ডায় বুঝিয়ে দিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ম্যাচের প্রথম গোলটি আসে তার পা থেকেই। আর এ গোল করে অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি। বার্সা অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে পেছনে ফেলে একবিংশ শতাব্দীতে এল ক্লাসিকোর সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা এখন এ ব্রাজিলিয়ান তারকা।

সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে আগের রাতে ম্যাচের ৭১তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে রিয়ালের হয়ে প্রথম গোলটি করেন ভিনিসিয়ুস। টনি ক্রুসের সঙ্গে বল আদান প্রদান করে ডি-বক্সে ঢুকে লক্ষ্যে জোরালো শট নিয়েছিলেন এ তরুণ। তবে পিকের পায়ে লেগে দিক বদলে বল জালে জড়ালে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। তার এ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর ম্যাচের শেষ মুহূর্তে আরও একটি গোল দেন মারিয়ানো দিয়েজ। তাতে ২-০ গোলে জয় পায় রিয়াল। পয়েন্ট তালিকায় ফের শীর্ষে উঠে আসে দলটি।

আর ম্যাচ ঘোরানো সে গোল করার সময় ভিনিসিয়ুসের বয়স ছিল ১৯ বছর ২৩৩ দিন। এর আগে এল ক্লাসিকোতে এ শতাব্দীর সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা ছিলেন মেসি। ১৩ বছর আগে ২০০৭ সালে মেসি যখন গোল দেন তখন তার বয়স ছিল ১৯ বছর ২৫৯ দিন। সে ম্যাচে হ্যাটট্রিকও করেছিলেন এ আর্জেন্টাইন। ১৩ বছর পর মেসির চেয়ে ২৬ দিন কম বয়সেই এল ক্লাসিকোর মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে গোল দেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন ভিনিসিয়ুস।

আগের দিন শুরু থেকেই দারুণ ফুটবল খেলেছেন ভিনিসিয়ুস। তৈরি করেছিলেন একাধিক সুযোগ। নিজেও মিস করেছেন বেশ কয়েকটি। গোল যেন হয়েও হচ্ছিল না। তবে ম্যাচের ৭১তম মিনিটে তিনিই ডেডলক খোলেন। ৮ রেটিং পয়েন্ট পেয়ে ম্যাচ শেষে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও মিলে এ তরুণের।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago