জয় দেখছে বাংলাদেশ
শুরু থেকেই জিম্বাবুয়েকে চেপে ধরেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। মাঝে দুটি ছোট জুটিতে সে চাপ আলগা করার চেষ্টা করেছিলেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানরা। তবে বড় ভোগান্তি হওয়ার আগেই সে জুটি ভেঙে ফেলে টাইগাররা। ফলে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বড় হার দেখছে সফরকারীরা।
১১৩ রানে চার উইকেট হারানোর পর ওয়েসলি মাধেভেরের সঙ্গে সিকান্দার রাজার ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছিল জিম্বাবুয়ে। দারুণ ছন্দে থাকা মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন এ জুটি ভাঙেন। এরপর অল্প সময়ের রিচমন্ড মুটমবামি ও টিনোটেন্ডা মুটমবডজিকে ফেরালে বড় চাপে পড়ে যায় জিম্বাবুয়ে। তবে এক প্রান্তে দারুণ ব্যাটিং করে জিম্বাবুয়ের আশা ধরে রেখেছেন সিকান্দার রাজা।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রাজা ব্যাট করছেন ৪৯ রানে। জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৩৪ ওভারে ৭ উইকেটে ২০২ রান। রাজার সঙ্গী ডোনাল্ড টিরিপানো ব্যাট করছেন ১৫ রানে।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুক্রবার ৩৪২ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের প্রথম ওভারে টিনাশে কামুনহুকামউইকে হারায় সফরকারীরা। মাশরাফির দারুণ আউটসুইঙ্গারে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে গেলে সাজঘরমুখী হন তিনি। আর সাইফউদ্দিনের করা চতুর্থ ওভারে শর্ট মিড উইকেটে মোহাম্মদ মিঠুনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেইলর।
এরপর অবশ্য অধিনায়কের উইলিয়ামসের সঙ্গে চাকাভার জুটিটি বেশ জমে উঠেছিল। ৪৬ রানের জুটিও গড়েছিলেন তারা। কিন্তু এ জুই ভাঙেন অভিষিক্ত আফিফ হোসেন ধ্রুব। বল হাতে নিয়ে দ্বিতীয় বলে উইকেটের দেখা পান এ তরুণ। উইলিয়ামসকে বোল্ড করে দেন তিনি। আউট হওয়ার আগে ৩৬ বলে ৩০ রান করেছিলেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক।
উইলিয়ামসের বিদায়ের পর মাধেভেরের সঙ্গে জুটি বাঁধেন চাকাভা। ৩৯ রানের জুটিতে চাপ সামলে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন তারা। কিন্তু ব্যক্তিগত ৩৪ রানে চাকাভাকে বোল্ড করেন তাইজুল ইসলাম। ফলে ফের চাপে পড়ে যায় সফরকারী দলটি।
এর আগে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুক্রবার ৩৪২ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের প্রথম ওভারে টিনাশে কামুনহুকামউইকে হারায় সফরকারীরা। মাশরাফির দারুণ আউটসুইঙ্গারে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে গেলে সাজঘরমুখী হন তিনি। আর সাইফউদ্দিনের করা চতুর্থ ওভারে শর্ট মিড উইকেটে মোহাম্মদ মিঠুনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেইলর।
এরপর অবশ্য অধিনায়কের উইলিয়ামসের সঙ্গে চাকাভার জুটিটি বেশ জমে উঠেছিল। ৪৬ রানের জুটিও গড়েছিলেন তারা। কিন্তু এ জুই ভাঙেন অভিষিক্ত আফিফ হোসেন ধ্রুব। বল হাতে নিয়ে দ্বিতীয় বলে উইকেটের দেখা পান এ তরুণ। উইলিয়ামসকে বোল্ড করে দেন তিনি। আউট হওয়ার আগে ৩৬ বলে ৩০ রান করেছিলেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক।
এদিন বৃষ্টিস্নাত ম্যাচে লিটন কুমার দাস ও তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ৪৩ ওভারে ৩২২ রানের বিশাল সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। মাচের মাঝে বৃষ্টির কারণে সাত ওভার কমিয়ে ৪৩ ওভারে আনা হয়। তাই ডি-এল পদ্ধতিতে জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৪২ রান।
তবে এ লক্ষ্যের মূলে ছিলেন লিটন। বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন তিনি। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের রেকর্ড গড়ে খেলেছেন ১৭৬ রানের ইনিংস। ওপেনিংয়ে তার সঙ্গী তামিম ইকবালও টানা দ্বিতীয় ম্যাচে পেলেন সেঞ্চুরি। হার না মানা ১২৮ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। দুই জনের জুটিতে এসেছে ২৯১ রান। যা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ওপেনিংয়ে তো বটেই রানের হিসেবে সর্বোচ্চ জুটি। এমনকি ওপেনিংয়ে ওয়ানডে ইতিহাসের তৃতীয় সর্বোচ্চ। আর ওয়ানডে ইতিহাসের ষষ্ঠ সর্বোচ্চ।
Comments