বাংলাদেশ ব্যাংকের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চ খেলাপি ঋণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যাংক কোম্পানি আইন-১৯৯১ সংশোধনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এতে পরিচালকরা লাভবান হবেন, ব্যাংক খাতে তাদের আধিপত্য আরও বাড়বে, নতুন নেতৃত্ব তৈরি হবে না এবং খেলাপি ঋণ আরও বাড়বে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘পরিচালকদের ১২ বছর পদে থাকার অনুমতি দিলে ব্যাংকগুলোর সুশাসন দুর্বল হবে এবং খেলাপি ঋণ আরও বাড়বে।’
বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির জন্য ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি এবং সুশাসনের অভাবকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
৩১ মার্চ পর্যন্ত মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২১ কোটি টাকায়।
গত ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণের হার ছিল ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং গত বছরের মার্চে ছিল ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
‘ঋণের পরিমাণ বেড়ে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৩০ কোটি টাকায় দাঁড়াতে পারে’
যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম বৃহত্তম ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিবি) কোনো ঋণ কেলেঙ্কারি বা করপোরেট সুশাসনের অভাব ছিল বলে জানা যায়নি না। তবুও ধস এড়াতে পারেনি ব্যাংকটি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চ খেলাপি ঋণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যাংক কোম্পানি আইন-১৯৯১ সংশোধনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এতে পরিচালকরা লাভবান হবেন, ব্যাংক খাতে তাদের আধিপত্য আরও বাড়বে, নতুন নেতৃত্ব তৈরি হবে না এবং খেলাপি ঋণ আরও বাড়বে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘পরিচালকদের ১২ বছর পদে থাকার অনুমতি দিলে ব্যাংকগুলোর সুশাসন দুর্বল হবে এবং খেলাপি ঋণ আরও বাড়বে।’
বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির জন্য ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি এবং সুশাসনের অভাবকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
৩১ মার্চ পর্যন্ত মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২১ কোটি টাকায়।
গত ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণের হার ছিল ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং গত বছরের মার্চে ছিল ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
‘ঋণের পরিমাণ বেড়ে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৩০ কোটি টাকায় দাঁড়াতে পারে’
যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম বৃহত্তম ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিবি) কোনো ঋণ কেলেঙ্কারি বা করপোরেট সুশাসনের অভাব ছিল বলে জানা যায়নি না। তবুও ধস এড়াতে পারেনি ব্যাংকটি।
দেশের কিছু ব্যাংকের স্বাস্থ্য সামনের দিনগুলোতে আরও দুর্বল হয়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে মুডি’স ইনভেস্টর্স সার্ভিস। যেসব ব্যাংকের কাছে ট্রেজারি বিল-বন্ড কম আছে তাদের এই সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা আছে।
মন্দ ও ক্ষতিকর শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ব্যাংককে ১০০ শতাংশ অর্থ প্রভিশন হিসেবে আলাদা করে রাখতে হয়।