ঘরে বসে তারাবি পড়েন: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন সৌদি আরব, সেখানে পর্যন্ত মসজিদে নামাজ বা জমায়েত হওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকি তারাবির নামাজও সেখানে হবে না। সবাই ঘরে বসে পড়বে। খুব সীমিত আকারে সেখানে তারা পড়ছেন, সেখানে তারা নিষেধ করে দিয়েছেন। আল্লাহর ইবাদত, ইবাদত তো আপনি যেকোনো জায়গায় বসে করতে পারেন। এটাতো আল্লাহর কাছে সরাসরি আপনি করবেন। বরং এখন আরও ইবাদত করার ভালো একটা সুযোগ আছে।’
গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি। (অনলাইন থেকে নেওয়া)

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন সৌদি আরব, সেখানে পর্যন্ত মসজিদে নামাজ বা জমায়েত হওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকি তারাবির নামাজও সেখানে হবে না। সবাই ঘরে বসে পড়বে। খুব সীমিত আকারে সেখানে তারা পড়ছেন, সেখানে তারা নিষেধ করে দিয়েছেন। আল্লাহর ইবাদত, ইবাদত তো আপনি যেকোনো জায়গায় বসে করতে পারেন। এটাতো আল্লাহর কাছে সরাসরি আপনি করবেন। বরং এখন আরও ইবাদত করার ভালো একটা সুযোগ আছে।’

আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় করোনা পরিস্থিতি নিয়ে গণভবন থেকে ঢাকা বিভাগের নয়টি জেলার প্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনাকালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সামনে রোজা। রমজান মাসে আমাদের কোনো পণ্য পরিবহন, খাদ্যসামগ্রী, যাতে অসুবিধা না হয়, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি।  কিন্তু, সেই সঙ্গে সঙ্গে এখানে তারাবির নামাজ, যেহেতু সৌদি আরবেও বর্জিত করছে এবং অন্যান্য দেশেও হচ্ছে না, আমাদের এখানেও যেহেতু ইসলামিক ফাউন্ডেশন ইতোমধ্যে কতগুলো নির্দেশনা দিয়েছে, সেটা আপনারা মেনেই ঘরে বসে তারাবি পড়েন। নিজের মনের মতো করে পড়েন।’

‘আল্লাহকে ডাকতে হবে, ইবাদত করতে হবে। সেটা আপনি আপনার মতো করে যত ডাকতে পারবেন, আল্লাহ সেটাই কবুল করবেন। কাজেই সেভাবে আপনারা করবেন। অযথা মসজিদে যেয়ে অন্য কেউ সংক্রমিত থাকলো, সে আরেকজনকে সংক্রমিত করলো বা আপনার নিজের হলে অন্যকে করবেন, সেটা কিন্তু করবেন না দয়া করে। বিষয়টা সবাই মেনে চলবেন, সেটাই আমরা চাই। যেহেতু এ অঞ্চলে কিছু এরকম দেখা গেছে। তাই সবাইকে আরও সচেতন থাকবে হবে’, বলেন তিনি।

আরও পড়ুন:

আরও ৫০ লাখ মানুষের রেশন কার্ড করে দেবো: প্রধানমন্ত্রী

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

10h ago