আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের কাজ শুরু হচ্ছে কাল

আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের কাজ কাল মঙ্গলবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে। বাজেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ উন্নয়ন ব্যয় কাল বিশেষ ব্যবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) এর সভায় অনুমোদন দেওয়া হবে, যেখানে সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
স্টার ফাইল ফটো

আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের কাজ কাল মঙ্গলবার থেকে  আনুষ্ঠানিকভাবে  শুরু হচ্ছে। বাজেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ উন্নয়ন ব্যয় কাল বিশেষ ব্যবস্থায় জাতীয়  অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) এর সভায় অনুমোদন দেওয়া হবে, যেখানে  সভাপতিত্ব  করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ সোমবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রীর জনসংযোগ কর্মকর্তা শাহেদুর রহমান জানান, মঙ্গলবার সকাল ১১টায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এনইসি সভা অনুষ্ঠিত হবে।

বাজেটে সরকারি ব্যয়ের এক তৃতীয়াংশের বেশি উন্নয়ন ব্যয় অর্থাৎ বার্ষিক উন্নয়ন  কর্মসূচি (এডিপি) প্রতিবছর এপ্রিলের শেষ অথবা মে মাসের প্রথম সপ্তাহে আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি  সন্মেলন কক্ষে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হতো।

তবে এবার করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন  থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যোগ দেবেন এবং মন্ত্রী ও সরকারি  কর্মকর্তারা থাকবেন এনইসি সম্মেলন কক্ষে।

জানা গেছে, বরাবরের  মতো  পরিবহন ও বিদ্যুৎখাতকে  অগ্রাধিকার  দিয়ে  পরিকল্পনা  মন্ত্রণালয় আগামী অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৫ হাজার  ১৪৫  কোটি  টাকার  বার্ষিক  উন্নয়ন  কর্মসূচি (এডিপি) এনইসির সভায় উপস্থাপন করবে।

সরকারের আয় ব্যয়ে  টানাটানি  আর  করোনাভাইরাসের  কারণে  সামগ্রিক  অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে এডিপির আকার চলতি অর্থবছরের সংশোধিত ব্যয় থেকে ৬.৩৩ শতাংশ বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি ১ লাখ ৯২ হাজার ৯২১ কোটি টাকা।

আগামী ১১ জুন জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হবে।

 

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now