চট্টগ্রামে আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার মানুষ ও ১ লাখ গবাদিপশু

ঘূর্ণিঝড় আম্পান থেকে বাঁচতে চট্টগ্রামের ছয় উপকূলীয় জেলার ৩৮৭৬ সাইক্লোন সেন্টারে আশ্রয় নিয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮১১ জন মানুষ।
চট্টগ্রামের ছয় উপকূলীয় জেলার ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮১১ জন মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। ছবিটি চট্টগ্রামের বেরিবাঁধ এলাকা থেকে আজ তোলা। ছবি: রাজীব রায়হান

ঘূর্ণিঝড় আম্পান থেকে বাঁচতে চট্টগ্রামের ছয় উপকূলীয় জেলার ৩৮৭৬ সাইক্লোন সেন্টারে আশ্রয় নিয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮১১ জন মানুষ।

বুধবার দুপুর পর্যন্ত এসব সাইক্লোন সেন্টারে মানুষের পাশাপাশি আশ্রয় নিয়েছে প্রায় এক লাখ গবাদিপশুও।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে চট্টগ্রাম জেলায়। জেলার ১৯৫১টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়া মানুষের সংখ্যা ৬৪ হাজার ২১৩ জন। এরপরই নোয়াখালী জেলা। সেখানে আশ্রয় নিয়েছে ২৮ হাজার ১৭৩ জন।

চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৮৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৪ লাখ ২০ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেয়া যাবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের স্টাফ অফিসার খন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত।

তিনি বলেন, প্রয়োজনে আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

এছাড়াও শিশু খাদ্য, গোখাদ্যসহ পর্যাপ্ত ত্রাণ মজুদ আছে বলে জানান তিনি।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম নগরীতে ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ধ্বসের শঙ্কা থাকায় জেলা প্রশাসন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সমন্বয়ে ছয়টি মোবাইল টিম প্রস্তুত রেখেছে।

চট্টগ্রামে জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'ভারী বৃষ্টির লক্ষণ দেখা দিলে আমরা পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরতদেও সরিয়ে নিতে ৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি।'

 

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

8h ago