করোনাকালে পরিবার ছেড়ে ক্রিকেটে পড়ে থাকা কঠিন দেখছেন ওয়ার্নার

করোনাভাইরাস মহামারির স্থবির থাকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্বাভাবিক করতে নানান পথে হাঁটছে ক্রিকেট বোর্ডগুলো। জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে কড়া বিধি নিষেধে ইংল্যান্ড ফিরেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। একইভাবে ফেরার পথে অস্ট্রেলিয়াসহ অন্য দলগুলোও। তবে চলমান পরিস্থিতিতে পরিবারকে লম্বা সময় দূরে রেখে ক্রিকেটে পড়ে থাকা বেশ কঠিন হবে বলে মত দিয়েছেন অসি ব্যাটসম্যান ডেভিড ওয়ার্নার।
ফাইল ছবি: রয়টার্স

করোনাভাইরাস মহামারির স্থবির থাকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্বাভাবিক করতে নানান পথে হাঁটছে ক্রিকেট বোর্ডগুলো। জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে কড়া বিধি নিষেধে ইংল্যান্ড ফিরেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। একইভাবে ফেরার পথে অস্ট্রেলিয়াসহ অন্য দলগুলোও। তবে চলমান পরিস্থিতিতে পরিবারকে লম্বা সময় দূরে রেখে ক্রিকেটে পড়ে থাকা বেশ কঠিন হবে বলে মত দিয়েছেন অসি ব্যাটসম্যান ডেভিড ওয়ার্নার।

সেপ্টেম্বরে সীমিত ওভারের সিরিজ খেলার জন্য ইংল্যান্ডে যাওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়া দলের। তারপরে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইপিএল।

তিন সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার নিয়মিত মুখ ওয়ার্নারের সামনে লম্বা সময় খেলার সূচি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ক্রিকেটার ও অফিসিয়ালদের এই সময়ে পরিবার থেকে দূরে থাকতেই হবে।

ওয়ার্নার তাই মনে করছেন পরিবার ছেড়ে এতটা লম্বা সময় থাকাটা হবে তার জন্য ভীষণ কঠিন, ‘আপনার কাছে বরাবরই পরিবার আগে প্রাধান্য পাবে, তারপর আসবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত সময়ের ক্রিকেটের প্রসঙ্গ।’

‘জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে থাকলে গেলে পরিবারের জন্য মন অনেক ব্যাকুল থাকবে। এই রকম পরিস্থিতিতে পরিবারকে ছেড়ে থাকা আমাদের জন্য কঠিন। ‘

আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের অন্যতম ভরসার নাম ওয়ার্নার। প্রায় দুই মাসের এই আসরে যাবেন কিনা তা নিয়েও নাকি দোলাচল আছে তার মনে, ‘আমি দেখব আমি কোথায় আছি আর মেয়েরা স্কুলে কোথায় আছে।’

‘এসব ব্যাপার আমার সিদ্ধান্তে অনেক বড় প্রভাবক হবে। কখন খেলা শুরু হবে, কতটা খেলা হবে এটার বিষয় না। এটা আমার জন্য অনেক বড় পারিবারিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার।’

করোনার কারণে মেলর্বোনে চলাচল সীমাবদ্ধ। বরাবর ডিসেম্বরে বক্সিং ডে টেস্ট হয় মেলবোর্নে। এবার এই চিরচেনা ছবি নাও দেখা যেতে পারে বলে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওয়ার্নার জানালেন, সামনের সময়টা অনেক বেশি কঠিন।  ‘হুম, আমরা এটা দেখছি। এটা সবার জন্য চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে।’

Comments