শীর্ষ খবর

বাড়ছে ইছামতির পানি, যশোরে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন ফসলি জমি

ইছামতি নদীর পানির বেড়ে যাওয়ায় যশোরের সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলোতে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন ফসলি জমি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গত কয়েক দিনে হঠাৎ ইছামতি নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে শার্শা উপজেলার কায়বা, গোগা, বাগআঁচড়া, উলাশী ও পুটখালী ইউনিয়নের ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।
Sharsha_Flood_11Aug20.jpg
ইছামতি নদীর পানির বেড়ে যাওয়ায় যশোরের সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলোতে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন ফসলি জমি। ছবি: সংগৃহীত

ইছামতি নদীর পানির বেড়ে যাওয়ায় যশোরের সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলোতে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন ফসলি জমি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গত কয়েক দিনে হঠাৎ ইছামতি নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে শার্শা উপজেলার কায়বা, গোগা, বাগআঁচড়া, উলাশী ও পুটখালী ইউনিয়নের ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।

রুদ্রপুর গ্রামের খালধার পাড়ার বাবলুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘দাদখালি বিলে প্রতিদিন ছয় ইঞ্চি করে পানি বাড়ছে। ইছামতির পানি দাদখালি খাল ও ঠেঙামারী বিল দিয়ে ঢুকে পড়েছে শার্শার বিভিন্ন এলাকায়। খালের মুখে স্লুইস গেট আছে। তবে তা ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় পানি আটকানো সম্ভব হচ্ছে না।’

কায়বা ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনিছুর রহমান বলেন, ‘উপজেলার কায়বার ঠেঙামারী, আওয়ালী ও গোমর, পাঁতাপাড়া, ডেয়ো ও মহিষা বিলের আশপাশের সাড়ে তিন শ হেক্টর জমি এ বছর পানিতে তলিয়ে গেছে।’

শার্শা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মৌতম কুমার শীল বলেন, ‘ইছামতি নদীটি খনন না করায় বর্ষায় প্রতিবছর নদীর পানি উপচে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’

শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কুমার মন্ডল দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে ইছামতি নদী দিয়ে ভারত থেকে পানি আসে বাংলাদেশে। রুদ্রপুর দাদখালি খালে স্লুইস গেটটি অকেজো হয়ে থাকায় সমস্যার কোনো সমাধান হচ্ছে না।’

Comments

The Daily Star  | English

Who are giving us earthquake data?

BMD ill-equipped, still relies on manual system with no seismologist or geologist involved

9h ago