ফাইনালে হেরে হতাশ নেইমার-এমবাপে

ম্যাচের শেষ বাঁশি যখন বাজে তখন টিভি ক্যামেরার নজর ছিল নেইমারের দিকে। তখন কান্নায় ভেঙে পড়েছেন এ ব্রাজিলিয়ান তারকা। তাকে সান্ত্বনা দিতে চেষ্টা করেন বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়রা। এমন হারটা যে মেনে নিতে পারছেন না তা স্পষ্ট। এক পর্যায়ে ক্যামেরা যায় কিলিয়ান এমবাপের দিকেও। হতাশ তিনিও। অথচ শিরোপা জয়ের খুব কাছেই ছিল তারা।
neymar
ছবি: রয়টার্স

ম্যাচের শেষ বাঁশি যখন বাজে তখন টিভি ক্যামেরার নজর ছিল নেইমারের দিকে। তখন কান্নায় ভেঙে পড়েছেন এ ব্রাজিলিয়ান তারকা। তাকে সান্ত্বনা দিতে চেষ্টা করেন বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়রা। এমন হারটা যে মেনে নিতে পারছেন না তা স্পষ্ট। এক পর্যায়ে ক্যামেরা যায় কিলিয়ান এমবাপের দিকেও। হতাশ তিনিও। অথচ শিরোপা জয়ের খুব কাছেই ছিল তারা।

কারণ গোল করার সহজ সুযোগ আগে পেয়েছিল প্যারিস সেইন্ট জার্মেই-ই (পিএসজি)। একেবারে ফাঁকায় গোলরক্ষককে একা পেয়েছিলেন এমবাপে। তেমনই ফাঁকায় পেয়েছিলেন নেইমারও। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি কেউই। আর তাই প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে উঠে খালি হাতেই ফিরতে হলো তাদের। আর স্বাভাবিকভাবেই হতাশ পৃথিবীর সর্বোচ্চ দামী দুই তারকা।

শুরুতে কান্নায় ভেঙে পড়লেও পরে নিজেকে শক্ত করেছেন নেইমার। মানিয়ে নিয়েছেন বাস্তবতার সঙ্গে। সামাজিক মাধ্যম টুইটারে নেইমার লিখেছেন 'হেরে যাওয়া খেলার একটি অংশ, আমরা সবকিছুই চেষ্টা করেছি, শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছি।' পরে বায়ার্ন মিউনিখকে অভিনন্দন জানাতেও ভোলেননি হালের অন্যতম সেরা এ তারকা, 'সবার ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ এবং বায়ার্নকে অভিনন্দন।'

সামাজিক মাধ্যম টুইটারে এমবাপেও প্রায় একই রকম কথা লিখেছেন। তবে হতাশা লুকাননি, 'সেরা পুরস্কারটি না পেয়ে বছর শেষ হওয়ায় হতাশ, কিন্তু জীবন এমনই। আমরা সবকিছু দিয়েই চেষ্টা করেছি।' এরপর বায়ার্নকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এ তরুণও, পাশাপাশি ধন্যবাদ জানিয়েছেন নিজেদের সমর্থকদেরও  'বায়ার্নকে অভিনন্দন। এবং আমাদের সমর্থন দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।'

পর্তুগালের লিসবনে আগের দিন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ১-০ গোলের ব্যবধানে হেরে যায় পিএসজি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এটা বায়ার্নের ষষ্ঠ শিরোপা। অন্যদিকে, এটাই ছিল পিএসজির প্রথম ফাইনাল।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago